যেখানে যখন প্রয়োজন তখনই রেড জোন ঘোষণা

প্রকাশিত: 16/06/2020

নিজস্ব প্রতিবেদন :

যেখানে যখন প্রয়োজন তখনই রেড জোন ঘোষণা

কোভিড-১৯ মোকাবেলায় স্থানীয় পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই যখন যেখানে প্রয়োজন হবে, তখনই সেখানে রেড জোন ঘোষণা দেয়া হবে। কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবেলায় জোনভিত্তিক লকডাউন নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে মঙ্গলবার এক ব্যাখ্যায় সরকারি তথ্য বিবরণীতে এ কথা জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, রেড জোন ঘোষণা বা রেড জোন পরিবর্তন একটি চলমান প্রক্রিয়া। স্থানীয় পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই যখন প্রয়োজন তা করা হবে এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষ তা বাস্তবায়ন করবে।

কেন্দ্রীয় কারিগরি গ্রুপও অব্যাহতভাবে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করে এলাকাভিত্তিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছে এবং অধিকতর বাস্তবমুখী সংজ্ঞা ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নির্ধারণের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলেও তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সেই অনুযায়ী ঢাকা সিটি কর্পোরেশনসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সংজ্ঞানুযায়ী যেখানে যখন প্রয়োজন, তখন রেড জোন ঘোষণা করা হবে।

সরকার রাজধানীর ৪৫ এলাকাকে ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। যদিও সব প্রস্তুতি সেরে সেসব এলাকা অবরুদ্ধ করতে আরও সময় লাগবে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২৮টি এবং উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১৭টি এলাকাকে ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

ঢাকা দক্ষিণ: যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, মুগদা, গেণ্ডারিয়া, ধানমণ্ডি, জিগাতলা, লালবাগ, আজিমপুর, বাসাবো, শান্তিনগর, পল্টন, কলাবাগান, রমনা, সূত্রাপুর, মালিবাগ, কোতোয়ালি, টিকাটুলী, মিটফোর্ড, শাহজাহানপুর, মতিঝিল, ওয়ারী, খিলগাঁও, পরীবাগ, কদমতলী, সিদ্ধেশ্বরী, লক্ষ্মীবাজার, এলিফ্যান্ট রোড, সেগুনবাগিচা।

ঢাকা উত্তর: বসুন্ধরা, গুলশান, বাড্ডা, ঢাকা সেনানিবাস, মহাখালী, তেজগাঁও, রামপুরা, আফতাবনগর, মোহাম্মদপুর, কল্যাণপুর, মগবাজার, এয়ারপোর্ট, বনশ্রী, রায়েরবাজার, রাজাবাজার, উত্তরা, মিরপুর।

আরও পড়ুন

×