নিরাপদ সড়ক চাইতে হলে চালক ও পথচারী সবাইকে সচেতন হতে হবে।

প্রকাশিত: 16/10/2019

নিজেস্ব প্রতিবেদন

নিরাপদ সড়ক চাইতে হলে চালক ও পথচারী সবাইকে  সচেতন  হতে হবে।

নিরাপদ সড়ক চাইতে হলে চালক ও পথচারী সবাইকে  সচেতন  হতে হবে।

নিড়াপদ সড়কের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন ;সড়কে নিরাপদ ভাবে চলাচলের জন্য চালক ও পথচারী থেকে শুরু করে সবাইকে সচেতন ভাবে চলাচল করতে হবে। 
তিনি আরও তার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পগুলো নিয়ে কথা বলেন । আর সেগুলো হচ্ছে , নারায়ণগঞ্জের রুপগঞ্জের ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতায় চারলেনের ফ্লাইওভার , ময়মনসিংহ-গফরগাঁও -টোক সড়কে বানার নদীর ওপর সেতু , পটিয়া বাইপাস সড়ক ও সাতক্ষীরা শহর বাইবাস সড়ক । আর এসব উন্নয়নকাজের মধ্যে ৩৩৮ কোটি ৮২ লাখ টাকা ব্যয়ে ঢাকা -সিলেট মহাসড়ক বরাবর ১২৩৯ মিটার দৈর্ঘের একটি ও ঢাকা বইপাস মহাসড়ক বরাবর  ৬১১ মিটার চারলেনের ২ ফ্লাইওভার নিমার্ণ এবং ঢাকা সিলেট মহাসড়ক বরাবর ২.১৩ কিলোমিটার এবং ঢাকা বাইপাস সড়ক বরাবর ১.০৮৪ কিলোমিটার সড়ক প্রস্তুত করণ করা হয় । ময়মনসিংহ-গফরগাঁও-টোক সড়কে বানার নদীর ওপর ২৮২.৫৫৮ মিটার দৈর্ঘ্যের সেতুটি নির্মাণ করতে ব্যয় হয় ৩২ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
ভোমরা স্থলবন্দর সংযোগসহ সাতক্ষীরা শহর বাইপাস সড়ক নির্মাণ প্রকল্পটি নির্মাণে ব্যয় হয় ১৮৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা। মহাসড়কটিতে ৩টি ব্রিজ, ৫০টি কালভার্টও নির্মাণ করা হয় এ প্রকল্পে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার জাতীয় মহাসড়কের ইন্দ্রপুল থেকে চক্রশালা পর্যন্ত বাঁক সরলীকরণ প্রকল্প (পটিয়া বাইপাস সড়ক) বাস্তবায়নে খরচ হয় ৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

এ ছাড়া মুন্সীগঞ্জ সড়ক বিভাগের অধীন ঝুঁকিপূর্ণ সেতুর পরিবর্তে ১৩ স্থায়ী কংক্রিট সেতু নির্মাণ করা হয়। এসব সেতুরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।আর প্রধানমন্ত্রী সবাইকে সচেতন হবার কথা বলে । 
 

আরও পড়ুন

×