কোন রকম হয়রানী ছাড়া যে কোন সময় খুব সহজে ভুমি সেবা পেয়ে যাচ্ছে গাজীপুরের সাধারন মানুষ।

প্রকাশিত: 16/10/2019

সূর্য আহমেদ

কোন রকম হয়রানী ছাড়া যে কোন সময় খুব সহজে ভুমি সেবা পেয়ে যাচ্ছে গাজীপুরের সাধারন মানুষ।

গাজীপুর সদর সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাবেয়া পারভেজ এর সঠিক দায়িত্ব সততা ও কর্মদক্ষতার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে খুব সহজে ভূমি সক্রান্ত সেবা কোন রকম হয়রানী ছাড়া যে কোন সময় খুব সহজে সেবা পেয়ে যাচ্ছে গাজীপুরের সাধারন মানুষ।

বতর্মান আওয়ামীলীগ সরকার এর উন্নয়নের  জয় সারা বাংলাদেশ সহ বিশ্ব দরবারে উঠে এসেছে সফল ও যোগ্য জননেএী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শতভাগ সফল দূরদর্শি বলিস্ট নেতৃত্বের কারনে। এরই ধারাবাহিকতা প্রতিটি মন্ত্রণালয় সরকারি কর্মকর্তারা সততার সাথে কাজ করে যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর হাতকে আরো শক্তিশালী করার জন্য এবং দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য। ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাননীয় ভূমি মন্ত্রীর নিদের্শ বাংলাদেশর প্রতিটি  ভূমি অফিসের সহকারী  কমিশনার (ভূমি ) সততা ও আন্তরিকতা সাথে দালাল মুক্ত হয়রানী মুক্ত  ভূমি সেবায় নিরঅলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে ঠিক তেমনি একজন গাজীপুর সদর  সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাবেয়া পারভেজ।  ভুক্তভোগীদের মুখে তার সততা ও আন্তরিকতা ন্যায়ের সাথে  দালাল মুক্ত ভাবে তার সর্বোচ্চ সেবা গাজীপুরের  জনগনকে দিয়ে যাচ্ছে বলে খোজ নিয়ে জানা যায়।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক  একজন ভুক্তভোগী বলেন রাবেয়া পারভেজ এর মত একজন সৎ আন্তরিক ও নিষ্ঠাবান মহিলা ভূমি কমিশনার পেয়ে আমরা ভাগ্যবান গাজীপুরবাসী  যেমনটি খুশি আমাদের গাজীপুরের মহিলা এসপি শামসুন নাহার ম্যাডামকে পেয়ে । কোন রকম হয়রানী ছাড়া  দালাল মুক্ত ভাবে বর্তমান ভূমি কমিশনার রাবেয়া পারভেজ ম্যডাম সে অন্যাকে প্রশ্রয় দেয় না। যে বিচার ই করুক না কেন সব সময় যোক্তিক কাগজের পক্ষেই বিচার করেন। আমি মন থেকে ম্যাডামের জন্য দোয়া করি আল্লাহ যেন তাকে  সব সময় ভালো রাখে এবং তার এই আন্তরিক সেবা আমরা গাজীপুরের সাধারণ জনগন সব সময় পেয়ে যাই। গাজীপুর সদর ভূমি অফিসের জনগণের চাহিদা মোতাবেক  প্রত্যাশিত ভূমি সেবা নিয়ে কাজ করার এক পযার্য় কথা হয়  জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ভুক্তভোগী এক সাংবাদিক এর সাথে।আমরা জানতে চাই তার জমির সমস্যা সম্পর্কে। তখন তার  কস্ট ও  খোবের জায়গা থেকে তার জমির সমস্যা আমাদের সামনে তুলে ধরে। আমি সূর্য আহমেদ (সাংবাদিক)  আমার পিতা তারাজ উদ্দিন এবং মিন্টু মিয়া গাজীপুর সদর সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের দৃস্টি আর্কশন করে আমাদের সাথে জমি নিয়ে অন্যায়ের  বক্তব্য ভূমি কর্মকর্তা ও সবাই পরিষ্কারভাবে বুঝার জন্য পয়েন্ট অনুযায়ী তুলে ধরছি আপনাদের  মাধ্যমে।

দীর্ঘ বছরের পর বছর  ঝুলে থাকা ৫৪/১৯ মিথ্যা খারিজ বিরোধী মামলার  তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি আসল সত্যিটা হলঃ-

১ নম্বর পয়েন্ট:- আমার দাদা মৃত জামির উদ্দিন  প্রথম জমি ক্রয় করে এস এ ২৯০ ও ১৭১ দাগে ১১৩ এ ও ১১৮ এ প্লট ১৯৪৮ সনে ৫০ টাকা মূল্যে ২৩১শতাংশ এর কাতে ভোগ দক্ষল সূত্রে ৩৮ (সাড়ে আটত্রিশ) শতাংশ। ভিটি জমি যার নকশা -১ - জমির দাতা- খুদিরাম নুনিয়া

২ নম্বর পয়েন্ট :- আমার দাদা মৃত জামির উদ্দিন দ্বিতীয বার জমি ক্রয় করে এস এ ২৯০ ও ১৭১ দাগে ১১৩ এ ও ১১৮ এ প্লট ১৯৫৫ সনে ৫০ টাকা মূল্যে ২৩১শতাংশ এর কাতে ভোগ দক্ষল সূত্রে ৩৮ ১/২ (সাড়ে আটত্রিশ) শতাংশ। ভিটি জমি যার নকশা -১। দাতা - জহিরুল হক।

৩ নম্বর পয়েন্ট :- আমার দাদা মৃত জামির উদ্দিন তৃতীয বার জমি ক্রয় করে সরকারের  নিলাম সূত্রে শুধু এস এ  ২৯০ এই একটি দাগে ২৩ একর নব্বই শতাংশ জমির কাত হতে ১১ টাকা মূল্যে ১৯৫৮ সনে ৭৭ শতাংশ ৩৬৬/২২ সাবেক খতিয়ান এবং  ৭৪৪ এস এ খতিয়ান  খামা জমি যার নকশা-২ দাতা- পাকিস্তান সরকার।কিন্তু সরকার ৭৪৪ খতিয়ানে রেকর্ড দেয় পরবর্তীতে মৃত জামির উদ্দিন কে ৬৭ শতাংশ খামা জমি।

৪ নম্বর পয়েন্ট :- মৃত জামির উদ্দিন এর বড় ছেলে মৃত রমিজ উদ্দিন  আমার জেঠা এস এ ৭৪৪ খতিয়ানে ৬৭ শতাংশ খামা জমি থেকে একাই ৩৭ শতাংশ ১৯৭৭ সনে বিক্রি করে দেয় যার আর এস খতিয়ান তখনই হয় ২৪। খামা জমি যার নকশা-২। বাকী ৩০ শতাংশ খামা জমি ১৯৭৭ এর পর আবারও  রেকর্ড হয় তার পিতা মৃত জামির উদ্দিন এর নামেই আর এস ১৯৯ খতিয়ানে ও আর এস ১১৮২ দাগে নকশা ২  

৫ নম্বর পয়েন্ট :- মৃত জামির উদ্দিন এর বড় ছেলে মৃত রমিজ উদ্দিন দ্বিতীয বার ১৯৭৭ সনের পর রেকর্ডের এই আর এস ১৯৯ খতিয়ানে ও আর এস ১১৮২ দাগে ৩০ শতাংশ খামা জমি হতে  ২০০৮ ও ২০০৯ সালে জামাল কাজীদের কাছে ১৭১/২ শতাংশ একাই বিক্রি করে দেয়। 

৬ নম্বর পয়েন্ট :- বাকী ১২.১/২ শতাংশ খামা জমি যার নকশা -২ আর এস ১৯৯ খতিয়ান ও আর এস দাগ ১১৮২ খাজনা খারিজ ছাড়া পড়ে থাকে। এর পর মৃত জামির উদ্দিন এর ছোট ছেলে তারাজ উদ্দিন  ওয়ারিশ সূত্রে সাটিফিকেট সহ সব কাগজপত্র ভূমি অফিসে দিয়ে তার পৈত্রিক  অংশের এই ১২১/২ শতাংশ খামা জমি  খাজনা খারিজ করে নিয়ে আসে তারাজ উদ্দিন।

৭ নম্বর পয়েন্ট :- মৃত জামির উদ্দিন এর ছেলে তারাজ উদ্দিন সে আবার তার দুই ছেলে সাংবাদিক সূর্য আহমেদ ও ছোট ছেলে রিপনকে এই আর এস ১১৮২ দাগে ও আর এস ১৯৯ খতিয়ানে খামা জমি নকশা ২  হতে ৫ শতাংশ লিখে দেয় এবং তাদের খাজনা খারিজ সম্পূর্ণ পরিশোধ। এবং অন্য এক ব্যক্তি মোঃ মিন্টু মিয়ার কাছে ২১/২ শতাংশ বিক্রি করে তারাজ উদ্দিন তার ও বর্তমান খাজনা খারিজ সম্পূর্ন পরিশোধ করা আছে।

৮ নম্বর পয়েন্ট :-  আর এস ১১৮২ দাগে সম্পূর্ন মিথ্যা খারিজ বিরোধী মূল অভিযোগ কারী আলহাজ্ব হুমায়ূন কবির জমি ক্রয়  করে মৃত জামির উদ্দিন এর ১ নম্বর পয়েন্টের  প্রথম জমি কিনা ১৯৪৮ সনের বায়া দলিল হতে ১৯৯১ সনে।তার কাছে আমার মৃত জেঠা রমিজ উদ্দিন ও ফুফু রহিছা তারা দুজন বিক্রি করে ৩৮ ১/২ (সাড়ে আটত্রিশ) শতাংশ ভোগ দক্ষল সূত্রের জমি যার নকশা -১ ভিটি জমি ১৯৯১ সনে। এখানে আমার পিতা তারাজ উদ্দিন তার অংশের জমি বিক্রি করে নাই।  আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির শিক্ষািত লোক ছিল সে  বায়া দলিল ১৯৪৮ সনের ভালোভাবে দেখে নিয়েছিলেন যে জমিটি কিসের?মানে জমিটি রেলওয়ে সরকার মালিক। অপর দিকে আমার জেঠা রমিজ উদ্দিন ও ফুফু রহিছা ছিলেন মূর্খ। এর পর সে ২৯০ ও ১৭১ দাগে ভিটি জমিটি বুঝে নিয়ে নকশা - ১ এর ভোগ দক্ষল করে টানা ২৭/ ২৮ বছর। এবং মাঝে সে চালাকি করে তার ১১৯১ সনের দলিল দিয়ে জমিটি খাজনা খারিজ করতে ভূমি অফিসে  দৌড়ঝাঁপ করে কিন্তু ভূমি অফিসারেরা স্পস্ট জানিয়ে দেয় এই জমি সরকার মালিক আপনি ভোগ দক্ষল করতে পারবেন খাজনা খারিজ করতে পারবেন না। এবং আমরাও এস এ ও ২৯০ ও ১৭১ দাগে ৩৮ (সাড়ে আটত্রিশ) শতাংশ ১৯৫৫ সনের দলিল নিয়ে ভূমি অফিসে যোগাযোগ করলে ভূমি অফিসার বলে এটা সরকারি জমি  এই  জমি খাজনা খারিজ করা যাবে না। ভোগ দক্ষল করতে পারবেন। এতে প্রমানিত হয় জমিটি সরকার মালিক।  

৯ নম্বর পয়েন্ট :- আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির খাজনা খারিজ করতে না পাড়ায় সে জিদ করে বেশি লাভবান হওয়ার জন্য মাছ চাষের উপযোগী করতে জমিটিতে পুকুর কাটে এবং মাটি অন্য জায়গাতে বিক্রি করে। রেলওয়ে এই বিষয়ে জানার পরপরই  তার নামে মামলা দেয়। বর্তমানে ও আমাদের আর এস ১১৮২ দাগের ২ নম্বর নকশার পাশেই পুকুরটি রয়েছে।

১০ নম্বর পয়েন্ট :- অপর দিকে পূবাইলে জমি কেনা বেচার দালাল কুচক্রী লোক মেজবাহ উদ্দিন মোল্লা  যার বিরুদ্ধে একাধিক ব্যক্তির জমি সম্পূর্ন মিথ্যা ও ভুল দলিল সাজিয়ে  টঙ্গী সাবরেজিস্টার এর দলিল লেখক নিরঞ্জন সহ একটি অসাধু চক্রে সবার নামে বিভিন্ন সাধারণ মানুষের জমি হয়রানী মাধ্যমে দক্ষলের একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এই চক্রটির সাথে আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির  ছেলে দলিল লেখক  হাসান কবির  ও বাদল সহ সবাই মিলে গভীর ষড়যন্ত্র করে আমাদের অন্য দাগ খতিয়ানের জমি দক্ষলের চেস্টা করছে এবং  আমরা বিভিন্ন লোক মুখে শুনি  কিছু অসাধু ভূমি কর্মকর্তা তাদের সহযোগীতা করছে  মিথ্যা হয়রানি মূলক খারিজ বিরোধী অভিযোগে আমাদের আর এস ১১৮২ দাগে উপর।

১১ নম্বর পয়েন্ট :- আমরা ভুক্তভোগী সাংবাদিক পরিবার ভূমি অফিসারদের অনুরোধ করবো  লক্ষ করুন যে আমার দাদা মৃত জামির উদ্দিন   নিলাম সূত্রে  র্পচা মূলে ১১ টাকা মূল্যে ৭৭ শতাংশ  রেকর্ডে ১৯৫৮ সনে ক্রয় পর ৬৭ শতাংশ রেকর্ড দেয় সরকার এস এ ৭৪৪ খতিয়ানে। আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির ১৯৪৮ সনের দলিল থেকে ১৯৯১ সনে জমি ক্রয় করে সে তো ১৯৫৮ সনের রেকর্ডীয় সম্পদ ক্রয় করে নি। এবং ১৯৭৭  সনে ৭৪৪ খতিয়ানে ৩৭ শতাংশ বিক্রির পর বাকি আর এস ১১৮২ দাগে খামা নকশা দুই এর ৩০ শতাংশ রেকর্ড হয়।এই জমি ও সে ক্রয় করে নি যদি করতো তাহলে আলহাজ্ব হুমায়ূন কবিরের ১৯৯১  দলিলে মিলেয়ে দেখেন যে এস এ ৭৪৪ খতিয়ান কি আছে? নাই।আর ১৯৯ খতিয়ান কি আছে? নাই। আর এস ১১৮২ দাগ কি আছে? নাই।তার দলিলে জমির শ্রেনী লেখা ভিটি না খামা? ভিটি লেখা আর আমাদের আর এস ১১৮২ দাগে লেখা খামা জমি। আপনারা আলহাজ্ব হুমায়ুন কবিরের ১৯৯১ সনের দলিলে মিলে দেখেন যে এই বিষয় গুলো নেই এবং তার দলিলের সাথে বায়া দলিল শতভাগ সঠিক রয়েছে কোন ভুল ত্রুটি নেই।আরো একটি মূল্যবান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ভূমি অফিসার খেয়াল করুন যে, আলহাজ্ব হুমায়ুন কবিরের সাথে আমরা সাংবাদিক  তাকে প্রশ্ন করি যে আপনি কি আর এস ১১৮২ দাগ ১২.১/২ (সাড়ে বার) শতাংশ হতে জমি ক্রয় করেছেন? উওরে সে বলেছে  না। প্রশ্ন ছিল আপনার দলিলে কি ১১৮২ দাগ আছে? উওরে সে বলে  ১৯৯১ সনের দলিলে আমার  ১১৮২ দাগ ই নেই এবং  তার এই স্বারোক্তির ভিডিও ফুটেজ আমাদের কাছে রয়েছে। এবং আরো একটি বিষয় আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির ১৯৯১ সনে জমি ক্রয় করার আগেই আমাদের ১৯৯ খতিয়ান ও আর এস ১১৮২ দাগে জমি রেকর্ড হয়েছে। এর প্রমান ১৯৭৭ সনের আর এস দলিলে ৬৭ শতাংশ হতে ৩৭ শতাংশ বিক্রি হয় যার আর খতিয়ান ২৪। এতেই স্পস্ট প্রমান করে জমি দুটি দুই নকশায় ও জমির শ্রেনী অনুযায়ী  আলাদা। সে এই জমি ক্রয় করে নি।

১২ নম্বর পয়েন্ট : -  এস এ ২৯০ দাগে আমার দাদা মৃত জামির উদ্দিন জমি ক্রয় করে তিনবার  অপর দিকে আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির ও ২৯০ দাগে মৃত জামির উদ্দিন এর প্রথম ক্রয় করা  ১৯৪৮ সনের বায়া জমি হতে ১৯৯১ সনে ভিটি জমি ক্রয় করে পরে মাটি কেটে সে পুকুর করে। তাই সে তার বতর্মান পুকুরের জমি নকশা চৌহুতি অনুযায়ী বহাল থাকবে কাগজপত্র অনুযায়ী। এবং এস এ ২৯০ দাগের মালিক সরকার এর  মালিক একা জামির উদ্দিন না।এই ২৯০ দাগে আর এস মালিক একাধিক ব্যক্তি রয়েছে। এবং সর্বশেষ যৌক্তিক  গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হলো যে আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির যদি ১৯৫৮ সনের রেকর্ডের জমি ক্রয় করতো তাহলে তার দলিল ১৯৯১ সনের ঐ ভাবেই বন্টনা গাওয়া থাকতো কিন্তু তা তারা ক্রয় করে নি। এবং  আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির যদি ১৯৫৮ সনের রেকডীয়  জমি ক্রয় করতো  বা তার ক্রয় করা সনের পরে সরকার আমাদের রেকর্ড দিত তাহলে এটা ছিল যোক্তিক দাবি। যা সে করে নি বা আমাদের ১১৮২ আর এস  দাগ ও ১৯৯ খতিয়ানে খামা জমি নকশা দুই এর  রেকর্ড দিয়েছে আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির ১৯৯১ সনে জমি ক্রয় করার অনেক আগে ১৯৭৭ এর পরপর। এতেই প্রমানিত হয় তার জমি আমরা খাজনা খারিজ করিনি। কিন্তু সে অন্যায় ভাবে সরকারি জমির কাগজ দিয়ে আমাদের জোত সম্পদ দক্ষল করতে চাচ্ছে   অনেকটা নিজের ঘরে বাবা মা থাকার পর ও অন্যের ঘরের বাবা মা কে নিজের বাবা মা বলে টানাটানি করছে তা সমাজ দেশ ও আইনের চোখে মস্তবড় অন্যায়। মানে জমির বাবা মা হচ্ছে সঠিক কাগজপত্র সেই অনুযায়ী আলহাজ্ব হুমায়ুন কবিরের জায়গা তার জায়গাতে রয়েছে পুকুর কাটা এখন সে নিজের কাগজপত্র জমি নকশা  জমির তফছিল ভুলে অন্য পাশের জোত সম্পদ নকশা ২  খামা জমি নিয়ে টানা টানি করছে দক্ষল করার জন্য যা অন্যায়।

১৩ নম্বর পয়েন্ট : - এই বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক  একাধিক ভূমি কর্মকর্তা  সাথে কথা হলে তারা বলেন এস এ  ২৯০ দাগে মৃত জামির উদ্দিন তিনবার  তিনটি সময়ে জমি ক্রয়  করে যেখানে    আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির  ক্রয় করা বায়া মৃত জামির উদ্দিন এর ১৯৪৮ সনের দলিলে এস এ  ২৯০ ও ১৭১ দাগে তার  ১৯৯১ সনের   জমির তফছিল অনুযায়ী  ঐ জমিতে বহাল থাকতে হবে কারন একজন ব্যক্তি এক দাগে কয়েকবার জমি কিনতেই পারে তাই বলে ক্রেতা আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির চালাকি করে এস এ ২৯০ দাগ হিসাব করে মৃত জামির উদ্দিন  একই দাগ ২৯০ এর ১৯৫৮ সনের  অন্য খতিয়ান ৭৪৪ এর ১১ টাকা মূল্যে ক্রয় করা ৬৭ শতাংশ জমি দাবি করবে তা অন্যায় এবং অযৌক্তিক। এবং আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির যদি ১৯৪৮ সনের পর বা  ১৯৫৮ সনের আগে জমি ক্রয় করতো এবং তখন তার দলিলের তফছিল অনুযায়ী  ১৯৫৮ সনে জমি রেকর্ড হতো তবে হুমায়ুন কবির দাবি করলে বিষটি যৌক্তিক হতো। কিন্তু হুমায়ুন কবির জমি ক্রয় করেছে ১৯৪৮ সনের  দলিলে সম্পদ ১৯৯১ সনে  এবং এই জমিটি রেলওয়ে আলাদা রয়েছে যার ১৭১ এর আর এস দাগ ২৬১  আর এস খতিয়ান ৩  নকশা ১ (এক) রেলওয়ের সম্পদ অন্যদিকে মৃত জামির উদ্দিন এর ১১ টাকা রেকডীয় সম্পদ রেকর্ড পায় ১৯৫৮ সনে তার এস এ খতিয়ান ৭৪৪  ও আর এস খতিয়ান ১৯৯ নকশা ২ আর এস দাগ১১৮২  সম্পূর্ন আলাদা। উল্লেখ্য যে ২৯০ দাগের একক কোন আর এস সরকার কাউকেই দেয়নি। যেহেতু ২৯০ দাগের মালিক সরকার। তবে পরে যখন ২৯০ দাগে জমি ক্রয় করে তখন একাধিক ব্যক্তি কে এস এ  ২৯০ উল্লেখ করে এস এ খতিয়ান ও পরে আর এস দাগ দেওয়া হয়। এবং ২৯০ দাগে জমি মোট ২৩ একর ৯০ শতাংশ। এবং হুমায়ুন কবিরের ১৯৯১ সনের দলিলের সরকারি জমি ১৭১ দাগে আর এস দাগ ২৬১ ও আর এস খতিয়ান ৩ যা তার দলিলের চৌহুতি নকশা এক অনুযায়ী শতভাগ সঠিক রয়েছে। এখন ২৯০ দাগের আর এস যদি একক ভাবে কাউকে না দেয় সেটা সরকারের বিষয়।  হুমায়ুন কবিরের এই মিথ্যা  ১১৮২ দাগের উপর তার দলিল ১৯৯১ দেওয়া অভিযোগ টি টিকবে না সহকারী ভূমি কমিশনার ভালোভাবে দেখলে খারিজ করে দিবে মামলা টি

১৪ নম্বর পয়েন্ট : - আলহাজ্ব হুমায়ুন কবিরের ও মেজবাহ উদ্দিন এর হুমকি  ও আমাদের ন্যায্য জমি নিয়ে  হয়রানী কারনে প্রথমে জয়দপপুর থানায় একটি জিডি করি ২০১৬ সালে যার জিডি নং ১৬২৫  এবং পরে আবারও পূবাইল থানায় আরো দুটি জিডি করি ২০১৯ সালে তাদের নামে যার জিডি নং ৪২৮ ও ৪২৯।

১৫ নম্বর পয়েন্ট : - আমরা ভুক্তভোগী সাংবাদিক  পরিবারের দাবি যেহেতু আমার দাদা মৃত জামির উদ্দিন এর ১৯৪৮ সনে বায়া  প্রথম ক্রয় ৩৮ ১/২ শতাংশ হতে হুমায়ুন কবির আমার বাবা তারাজ উদ্দিন কে  ছাড়া জমিটি তারা ১৯৯১ সনে কিনেছে সেহেতু তারা তাদের জমির শ্রেনী ও নকশা চৌহুতি অনুযায়ী পুকুরেই বহাল থাকবে।

এদিকে আমরাও শুনেছি এবং বিশ্বাস করি বর্তমান  সহকারী  কমিশনার ( ভূমি ) গাজীপুর সদর রাবেয়া পারভেজ স্যার খুব ভালো মানুষ।ওনি ন্যায়ের পক্ষে নিজ দায়িত্ব  সঠিকভাবে পালন করেন কোন অন্যায়কে কে স্যার  প্রশ্রয় দেয় না।আমরা গাজীপুর সদর সহকারী কমিশনার রাবেয়া পারভেজ (ভূমি)  এর প্রতি জোরালো আবেদন ও অনুরোধ করছি দীর্ঘ বছর ঝুলে থাকা আমাদের বিরুদ্ধে  এই মিথ্যা হয়রানী মূলক অন্য জমির কাগজ দিয়ে খারিজ বিরোধী দুই নকশার দুই জমি স্পস্ট কাগজে যার প্রমান রয়েছে  তা ভালো ভাবে খতিয়ে এবং উপরে যৌক্তিক পয়েন্ট গুলো আন্তরিকতার সাথে নিরপেক্ষতার সাথে যাচাই করবেন। আলহাজ্ব   হুমায়ুন কবির  তার ১৯৯১ সনের দলিল   অনুযায়ী সে ভোগ দক্ষল করা ২৭/ ২৮ বছরের   নকশা ১ এর যে পুকুর কাটা সরকারি জমির দলিল  দিয়ে আমাদের আলাদা  জোত জমির নকশা ২ ও  ১১৮২ দাগ ১৯৯ খতিয়ানের  উপর যে  ৫৪/১৯ খারিজ বিরোধী মিথ্যা অযৌক্তিক  অভিযোগ টি আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির দিয়েছে তা অতিদ্রুত খারিজ করে দিয়ে সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে এক উজ্জ্বল দৃস্টান্ত রাখবেন বলে আশা করছি আমরা ভুক্তভোগী সাংবাদিক পরিবার।

আরও পড়ুন

×