প্রকাশিত: 25/11/2019
রাণীশংকলৈ (ঠাকুরগাঁও)প্রতনিধি: ঠাকুরগাঁয়রে রাণীশংকলৈ পৌরশহররে ড্রনেরে বহোল অবস্থা। জাইকার ড্রনেরে র্গতরে ময়লা আর্বজনার র্দূগন্ধে ভুগছনে পৌরবাসী।
র্বতমানে জাইকার কাজ চলমান রয়ছে। এলাকাবাসরি অভিযোগ রয়েছে র্দীঘ সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও থেমে থেমে চলছে ড্রনেরে কাজ। ২৫ নভম্বের সোমবার সকালে সরজেমনিে দখো যায়,
শহররে চৌরাস্তা মোড়ে ইউনুছ আলীর ভাতরে হোটলেরে সাথে অসমাপ্ত ড্রনেরে বিশাল র্গতে পানি জমা হয়ে র্দূগন্ধ ছড়াচ্ছ। আসে পাশে র্দূগন্ধে থাকা যায়না বলে অভিযোগ করনে স্থানীয় এক ঔষুধ ব্যবসায়ী ।
র্গতরে মধ্যে পচা পানিতে ময়লা আবর্জনা । বাঁশে তৈরি করা মাচার উপর দিয়ে হেটে যেতে হয় ইউনুছ আলীর ভাতরে হোটলে ।হোটলেরে মালকি ইউনুছ আলী বলনে,
এই ড্রনেরে র্দূগন্ধ ছড়ানোর কারনে তার দোকানে বচোকনো কমে গছে। স্থানীয় একজন ব্যবসায়ী বলনে, রাণীশংকলৈ পৌর শহররে প্রান কন্দ্রেে ‘ইউনুছ আলীর ভাতরে হোটলে’এর নীচে
অসমাপ্ত ড্রনেটি প্রকৌশলী ও ঠকিাদাররে অবহলোর কারনে ময়লা-আর্বজনায় নোংরা পরবিশেরে সৃষ্টি হয়ছে। জানা যায়, র্দীঘ ৬ মাস আগে ড্রনেরে সংস্কাররে জন্য ঠিকাদার র্গত করে রখে চলে যায়।
ধীরে ধীরে র্গতে নোংরা আর্বজনা পরে র্দূগন্ধরে সৃষ্টি হয়ছে। এর পর সংশ্লষ্টি ঠিকাদানরকে কাজটি সমাপ্ত করার জন্য অনুরোধ করওে কোন আমলে নিচ্ছেন না বলে জানান ইউনুছ আলী।
স্থানীয় কাউন্সলির সফো জানান প্রকৌশলীর অবহেলার কারনে এই ভোগান্ততিে ভুগছে পৌরবাসী। জাইকার নগর প্রকৌশলী রাসদেুল ইসলাম জানান, ‘মামুন এন্টার প্রাইজ প্রতষ্ঠিানটরি ঠিকাদার
জাইকার এ ড্রনেরে কাজটি ৩৪৫ মটিার ৩৫ লক্ষ টাকায় কাজ করছ। ড্রনে সর্ম্পকে জানতে চাইলে তিনি বলনে,‘ঠিকাদাররের বরিুদ্ধে আমরা লিখিত অভিযোগ করেছি ।
তার বীল ভাতা পমেন্টে সব বন্ধ করা হয়ছেে ,এমনকি আমাদরে হাই অথোরটেি না দখো র্পযন্ত ঠকিাদারকে কোন পমেন্টে দবি না’। এদিকে সংশ্লষ্টি ঠিকাদার মামুনরে সাথে কথা বলে জানা যায়,
তিনি সংশ্লষ্টি পৌরসভার প্রকৌশলীরকে দায়ী করনে এবং কাজটি দ্রুত সম্পন্ন করবেন বলওে জানান।