প্রকাশিত: 17/12/2019
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের, ২৩,নং ওয়ার্ডের উত্তর সালনা গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দার জিললুর রহমান। হলফকারীর হলফ মতে ও সাক্ষীগনের সাক্ষ্যর অনুযায়ী তিনি বিগত: ২০০০,ইং সালে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি ওয়ারিশদার রেখে যান(২)পুত্র, ও,(৩)কন্যা।(১)মোঃ এমারত হাবিবু হোসেন,(২)মোঃ হাবিবুর রহমান,(৩)মোসা:সখিনা খাতুন,(৪)মোসা:খোদেজা খাতুন,(৫)মোসা:জমিলা খাতুন। উত্তর সালনা মৌজার, এস,এ,১৫৩,আর,এস,৯২, নং খতিয়ানভূক্ত,এস,এ,৪৫৬,আর, এস,৯০১,দাগে পৈতৃক সূত্রে,০৫,শতাংশ জমির মালিক ও দখলদার হিসেবে নিযুক্ত হয়ে(২)টি হাঁফ বিল্ডিং ঘর নির্মাণ করেন। বিগত,২০০৩,সাল হতে ভাড়া দিয়ে ভোগদখল করে আসছে ন মোঃ হাবিবুর রহমান। এতে কারো কোন আপত্তি না থাকা গর্তেউ প্রায়োশি আর্থিক ও মানসিক খতি গ্রস্ত করে আসছেন সৎ বোনের স্বামী ,মোঃকফিল উদ্দিন, ওরফে টুকু,(৫৩)ও ছেলে,মোঃ সজীব,(২২)।সখিনা খাতুন, পৈতৃক সম্পত্তির ওয়ারিশদার হিসেবে,(২•৫০)শতাংশ জমি প্রাপ্ত হয়ে ও সৎ ভাইয়ের(৫) শতাংশ জমির লোভসামলাতে পারেনি। মোঃ হাবিবুর রহমান (৫)শতাংশ সম্পত্তিতে মালিক ভোগ দখলদার নিয়োজিত থাকিয়া নিজ নামে নামজারী ও জমাভাগ করিয়েছেন। তাহার নামজারী জমাভাগ নথি নং,২৪৫/১৮-১৯-তারিখ ০৮/১০/১৮-ইং জোত নং ৩০৩৪-তারিখ সরকারী কোষাগারে নিয়মিত খাজনাদি পরিশোধ করেছেন। সখিনা খাতুন, স্বামী, কফিল উদ্দিন,ও ছেলে,সজীবকে দিয়ে বিভিন্ন সময়,গোম,খুনের,হোমকী দিয়ে আসিতে থাকে তার। এই সব সুনে ভাড়াটিয়া আজথায় চলিয়া গেলে রুম(২)টি মোঃ হাবিবুর রহমান,তালাবন্ধ করীয়া রাখেন। সখিনা খাতুন,সজীবকে,দিয়ে রুমের তালা ভেঙ্গে খালি রুমে, কেরোসিন,ডিজেল,পেট্রোলের ছোট্ট ড্রাম রেখে চলে যাওয়ার পর। বিষয়টি শুনা মাত্রই,হাবিবুর রহমান,জয়দেবপুর সদর থানায় গিয়ে একটি সাধারণ ডায়েরী করেন। তারিখঃ ২৩/১১/১৭-ইং জি ডি নং ১৬০৪। এস আই,মোঃ আনোয়ার হোসেন,সরেজমিনে তদন্ত করতে গিয়ে ঘটনাস্থলে জালানি তেলের কিছু ড্রাম পান। স্থানীয় লোকজন সংগে নিয়ে নিজের হাতে রুম খালি করে তালা লাগিয়ে দিয়ে জমির মালিক মোঃ হাবিবুর রহমানের হাতে চাবি বুঝিয়ে দেন। এর পর গত:২২/১/১৯-ইং তারিখ,সকাল,১০,ঘটিকার সময়,৫/৬,জন সন্ত্রাসী সংগে নিয়ে জমি জুর দখলের উদ্দেশ্যে,হাবিবুর রহমানের ওপরে হামলা করলে স্থানীয় লোকজন দ্রুত ঘটনাস্থলের দিকে আসিতে দেখে ভাড়াটে সন্ত্রাসী বাহিনী ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়। তবে যাবার সময়,গোম,খোন ও জমি দখলের হোমকী দেয়। মোঃ হাবিবুর রহমান পর পরই গাজীপুর বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে,২৮/০১/১৮-ইং তারিখ মামলা দায়ের করেন। বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত উপর্যুক্ত বিষয় ও সূত্রোস্হ স্মারকের পরীপ্রেক্ষিতে পিটিশন মোকদ্দমা নং ৭২/২০১৯,এর প্রেক্ষিতে মোকদ্দমাভূক্ত ভূমি সরেজমিনে,তদন্ত পূর্বক সুস্পষ্ট মতামতসহ প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা সালনা ইউনিয়ন ভূমি অফিস কে বলা হয়। ভূমি সহকারী কর্মকর্তা,নায়েব,মোঃ লুৎফর রহমান,তদন্ত চলাকালীন অবস্থায় তার একান্ত সহচর,মোঃ মোবারক হোসেন,কে দিয়ে,হাবিবুর রহমানের কাছে, ১০,০০০,টাকা দাবি করিলে তিনি মোবারক হোসেন কে টাকা দিতে অসীকার করিলে,নায়েব,লুৎফর রহমান ও মোবারক হোসেন,সখিনা খাতুন ও স্বামী,কফিল উদ্দিন ওরফে টুকুর,কাছ থেকে মুটা অংকের টাকা ঘুষ খেয়ে সরেজমিনে তদন্ত না করে। তার(২য়)সহচর ভূমিদস্যু,মোঃ জসিম উদ্দিন কে মিথ্যা সাক্ষী দেখিয়ে। কফিল উদ্দিন কে ভোগ দখলদারের অযু হাত দেখিয়ে,সখিনা খাতুন কে পৈতৃক,সম্পত্তির ওয়ারিশদার হিসেবে দাঁত উল্লেখ করে। কফিল উদ্দিন টুকুর নামে ভূমি দলিল নং ২২৭৬৮,তারিখঃ-১৮/০৯/২০০৫,খ্রিঃমূলে দিবী করেন। এবং কফিল উদ্দিন এর নামেনামজারী ও জমাভাগ নথিনং-২৩১৪১/২০০৫-২০০৬ তারিখ২৫/০৫/২০০৬,খ্রিঃলে,০,১৭৫০,একর ভূমি নামজারী ও জমাভাগ করা আছে উল্লেখ করিয়া,মিথ্যা তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করিয়া সালনা ইউনিয়ন ভূমি অফিস থেকে বদলি হয়ে চলে যায়।