প্রকাশিত: 01/03/2020
উখিয়া উপজেলার অন্তর্গত হলদিয়া পালং ইউনিয়নের বৃহত্তম ষ্টেশন মরিচ্যা বাজার দিয়ে মালেশিয়া যাওয়ার সময় মরিচ্যা বাজারে সিএনজি সহ ৫ জন মহিলাকে আটক করা হয়েছে। ২৯শে ফেব্রুয়ারি শনিবার হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য মনজুর আলম ও যুবনেতা গিয়াসের নেতৃত্বে একটি সিএনজি গাড়িকে ধাওয়া করে মালেশিয়াগামী মহিলা ভিকটিম সহ আটক করে তাদেরকে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে যাওয়া হয়। মানবপাচারকারী দালালরা মনজুর আলম মেম্বার ও কমিউনিটি পুলিশের উপস্হিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। ভিকটিমদের কাছ থেকে জবানবন্দি নিলে তারা বলেন,বিভিন্ন মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে মালেশিয়া নিয়ে যাওয়ার জন্য রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে তাদের কৌশলে নিয়ে আসে। মনজুর আলম মেম্বার উখিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ এর সাথে কথা বলে সিএনজি ড্রাইভারসহ রোহিঙ্গা মহিলাদের থানায় সোপর্দ করেন। মনজুর আলম মেম্বার জানান, স্থানীয় ও রোহিঙ্গা মানবপাচারকারীরা মিলে মানবপাচার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। সবাইকে আইনের আওতায় আনতে অফিসার ইনচার্জকে অনুরোধ করেন। এদিকে উখিয়ার, মরিচা বাজার থেকে কুতুপালং থেকে পাচার হওয়া রোহিঙ্গা মালয়েশিয়াগামী যে নারী আটক করা হয়েছে সকল নারীদের মানব পাচারের দালাল রামু পূর্ব রাজারকুলের দক্ষিণপাড়া মোহাম্মদ আলীর পুত্র মাদক ব্যবসায়ী ও শীর্ষ মানবপাচারকারী আবুবক্কর প্রকাশ বক্কাইজ্জা , নানা অপকর্মের মূল হোতা নারী-কেলেঙ্কারি ও একাধিক রোহিঙ্গা তরুণী ধর্ষণকারী এই কুখ্যাত দালাল মাদক পাচারকারী আবুবক্কর কে শীঘ্রই আইনের আওতায় আনার জন্য রামু রাজারকুল বাশির জোর দাবি।। দালাল মাদক ব্যবসায়ী আবু বক্কর এর বিরুদ্ধে রামু থানার মামলা নম্বর জিয়ার 382 /১৭ বর্তমানে দালাল ইয়াবা পাচারকারী আবুবক্কর প্রশাসনের আড়ালেই বেপরোয়াভাবে মাদক পাচার করে যাচ্ছে বিভিন্ন গ্রাম অঞ্চলে এবং শহরে। তবে রামু থানার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন শীর্ষ মানবপাচারকারী ও ইয়াবা ব্যবসায়ী আবু বক্কর কে আটক করার জন্য আইনগত প্রক্রিয়া দিন অব্যাহত রয়েছে তাকে আটক করে আইনের আওতায় আনা হবে।। ।উখিয়া থানায় যোগাযোগ করা হলে অফিসার ইনচার্জ বলেন, মানবপাচার মামলা দিয়ে আটককৃতদের আদালতে সোপর্দ করার প্রক্রিয়া চলছে। মানবপাচার রোধে প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে বলে জানান।