অগ্নি দগ্ধ সেই স্কুল ছাত্রীর চিকিৎসায় এগিয়ে এলেন স্বেচ্চাসেবীকর্মীরা

অগ্নি দগ্ধ সেই স্কুল ছাত্রীর চিকিৎসায় এগিয়ে এলেন স্বেচ্চাসেবীকর্মীরা

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড় চর মনসা গ্রামের আলী হায়দার খাঁ বাড়ির মোহাম্মদ সুজনের সাত বছর বয়সী মেয়ে ও দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী সামীয়া আক্তার।

গত ২১মার্চ ( শনিবার) খেলতে গিয়ে রান্না ঘরের চুলা থেকে হঠাৎ  অগ্নি দগ্ধ হয়ে তার শরীরের প্রায় ৬০ভাগ পুড়ে যায় । রিক্সা চালক বাবা টাকার অভাবে মেয়ের চিকিৎসা করাতে পারছিলেন না।

অগ্নিদগ্ধ হয়ে প্রায় আট দিন যাবত চিকিৎসা ছাড়ায় বাড়িতে ছি। টাকার অভাবে চিকিৎসা না করানোর বিষয়টি শুনে  এগিয়ে এলেন কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবীকর্মী।

তাদের সহযোগীতায় অগ্নি দগ্ধ সামীয়া বতর্মানে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে চিকিৎসাধীন রয়েছে। স্বেচ্ছাসেবী কর্মী পলাশের মাধ্যেমে অগ্নি দগ্ধ মেয়েটির জন্য সমাজের বিত্তবান ও প্রবাসীদের  সহযোগীতায়  মেয়েটির চিকিৎসার জন্য ১লাখ টাকা তারা বাবার হাতে তুলে দেন। এবং ভবিষ্যতে  মেয়েটির চিকিৎসার সকল ব্যায় বহন করার কথাও বলেন তারা।

টাকা পেয়ে মেয়েটির বাবা মোহাম্মদ সুজন কেদে দিয়ে বলেন, তাঁরা যদি আমার মেয়ের চিকিৎসার জন্য এগিয়ে না আসতো তাহলে আজ আমার মেয়ের চিকিৎসা হতোনা।

মেয়েটি আমার ঘরে থেকে চিকিৎসার অভাবে মারা যেতো। এখন ঢাকা মেডিকেলে  আমাী মেয়ের চিকিৎসা চলছে। আমি সবার কাছে আমার মেয়ের জন্য দোয়া চাই। 

আরও পড়ুন

×