ফুলবাড়ীর চার ইউনিয়নে সুবিধাভোগীদের স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিত করেছে ফুলবাড়ী এপি

ফুলবাড়ীর চার ইউনিয়নে সুবিধাভোগীদের স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিত করেছে ফুলবাড়ী এপি

বেসরকারি দাতা সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ ফুলবাড়ী এপির উদ্যোগে করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে হাইজিন কিট প্রদানের মাধ্যমে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার চার ইউনিয়নের ১৭৯টি সুবিধাভোগী পরিবারের স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিত করা হয়েছে।

স্বাস্থ্য সুরক্ষাসামগ্রী হিসেবে প্রতিটি পরিবাকে দেওয়া হয়েছে মাস্ক, গ্লাভস, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, খাওয়ার স্যালাইন, বিলিচিং পাউডার, সাবান, ডিটারজেন পাউডার, মগ ও স্যানিটারি ন্যাপকিন।

গত শনিবার সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে দিনব্যাপী উপজেলার কাজীহাল ও বেতদীঘি ইউনিয়নের সুবিধাভোগী পরিবারগুলো মাঝে স্বাস্থ্য সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বেতদীঘি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মো. আব্দুল কুদ্দুস, কাজীহাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মানিক রতন, ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ ফুলবাড়ী এপির ব্যবস্থাপক স্বপন সিং, ফুলবাড়ী প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক দেশ মার ভারপ্রাপ্ত বার্তা সম্পাদক প্লাবন শুভ, সংস্থার প্রোগ্রাম অফিসার শান্তানন সিংহ, প্রোগ্রাম অফিসার প্রদীপ রায়, প্রোগ্রাম অফিসার যোসেফ মার্ডি, জুনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মোতলেবুর রহমান প্রমুখ।

স্বাস্থ্য সুরক্ষাসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য সুরক্ষাসামগ্রীগুলো সঠিক ব্যবহারের নিয়মাবলি প্রদর্শন করা হয়।
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ ফুলবাড়ী এপির ব্যবস্থাপক স্বপন সিং বলেন, ‘করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে হাইজিন কিট প্রদানের মাধ্যমে উপজেলার ৪ টি ইউনিয়নের ১৭৯টি সুবিধাভোগী পরিবারের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা হয়েছে।

স্বাস্থ্য সুরক্ষাসামগ্রী হিসেবে প্রতিটি পরিবারকে মাস্ক, গ্লাভস, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, খাওয়ার স্যালাইন, বিলিচিং পাউডার, সাবান, ডিটারজেন পাউডার, মগ ও স্যানিটারি ন্যাপকিন প্রদান করা হয়েছে।

তাদের সুরক্ষা নিশ্চিতকরতে এ প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে। কাজীহাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মানিক রতন বলেন, বাংলাদেশে করোনার প্রাদুর্ভাবে বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতায় কাজ করছে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ।

তারা প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করছেন। বেতদীঘি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ মো. আব্দুল কুদ্দুস বলেন, ওয়ার্ল্ড ভিশন দেশের ক্রান্তিলগ্নে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়ায় প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষের স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিত হচ্ছে। তাদের কার্যক্রম আসলেই মহৎ।

আরও পড়ুন

×