প্রকাশিত: 08/06/2020
কক্সবাজার রামু উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়নের উত্তর থোয়াইঙাকাটা ১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় নবনির্মিত মোহাম্মদিয়া মাদ্রাসা ও মসজিদকে জামে মসজিদ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। অনেক কল্পনা জল্পনা শেষে ৮ জুন ২০২০ইং জোহরের নামাজের পরে মোহাম্মদিয়া মসজিদ প্রাঙ্গণে স্থানীয় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও প্রবীণ আলেম উপস্থিতির মাধ্যমে মসজিদটি কে জামে মসজিদ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।২০১৬ সালে উক্ত মসজিদ ও মাদ্রাসা টি নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করেন দারিয়ার দিঘী উত্তর থোয়াইঙা কাটা , এলাকার প্রবীণ আলেম হাফেজ মাওলানা আইয়ুব আলী আনসারী - এসময় উপস্থিত ছিলেন খুনিয়া পালং মির্জা আলীর দোকান সংলগ্ন খালিদ বিন ওয়ালিদ মাদ্রাসার সহকারী পরিচালক, মৌলানা খালিদ হোসাইন। প্রবীণ আলেম মাওলানা আলী আহমদ । নব নির্মিত জামে মসজিদে সপ্তাহিক শুক্রবার জুমার নামাজের ,, খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন , প্রবীণ আলেম মৌলানা আলী আহাম্মদ । দীর্ঘ বহুবছর ফজল আম্বিয়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ও মাদ্রাসাতে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। নব নির্মিত হাফেজ মাওলানা আইয়ুব আলীর প্রতিষ্ঠিত জামে মসজিদ হিসেবে ঘোষণার অনুষ্ঠানে উপস্থিত -- মসজিদ মাদ্রাসা টিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিবেন বলে আশ্বস্ত করেন। যারা। তাবলিগের আমির ফেরদৌস , মোহাম্মদ গফুর মিয়া, মোহাম্মদ আলী, আলী আহাম্মদ , প্রকাশ চিকন আলী , বেলাল ফকির , মৌলানা সিদ্দিক আহমদ। প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার আলহাজ্ব নাসিরুদ্দিন , ফরিদুল আলম , আবু তাহের , সৈয়দ আহমদ , মৌলানা নুরুল আলাম , মাস্টার আবুল হাশেম প্রমুখ। , স মাওলানা খালিদ হোসাইন ও মাওলানা আলী আহমদ হাদিস ও কোরআনের আলোকে সকলের সম্মতিক্রমে এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে জানান । একই এলাকার মধ্যে মসজিদে নামাজ পড়ার মতো লোকজন থাকলে অথবা মসজিদের পাশাপাশি একাধিক ঘরবাড়ি থাকলে মূলত মসজিদে নামাজ পড়ার মতো মুসল্লী থাকলে, ঐ সকল মসজিদ কে জামে মসজিদ অথবা সাপ্তাহিক জুম্মা পড়ার উপযোগী বলে মনে করা হলে , সেখানে অবশ্যই জুমার নামাজ আদায় করা যাবে। উল্লেখিত উপস্থিতি এলাকাবাসী সহ সকলে নবনির্মিত মসজিদটিকে জুমা মসজিদের উপযোগী বলে মনে করেন । মোহাম্মদিয়া মসজিদে একটি স্টিলের তৈরি মিম্বর দেবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন , আলহাজ্ব নাসির উদ্দিন এবং মেইন রোড থেকে মসজিদ-মাদ্রাসা পর্যন্ত একটি রাস্তা নির্মাণ করে দিবেন বলে ঘোষণা দেন এলাকার সমাজ সেবক হাবিবুল্লাহ। থোয়াইঙা কাটা ঢালার মুখ এর পাশে মসজিদ মাদ্রাসা টি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কারণে বাজারে থাকা অনেক মুসল্লিদের নামাজ পড়তে সুবিধা হবে , এবং মাদ্রাসার আশেপাশের ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার সুযোগ হবে বলে জানান এলাকার অনেকে ।।।।।