একজন শেখ হাসিনা না হলে যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি হতো না -মোস্তাফিজুর রহমান এমপি

একজন শেখ হাসিনা না হলে যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি হতো না  -মোস্তাফিজুর রহমান এমপি

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এমপি বলেছেন, একজন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে যেমন বাংলাদেশ হতো না, তেমনি একজন শেখ হাসিনার জন্ম না হলে বঙ্গবন্ধুর খুনিসহ স্বাধীনতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি হতো না। প্রধানমন্ত্রী প্রমাণ করে দিয়েছেন লাখো শহীদের রক্তে গড়া এ দেশে যুদ্ধাপরাধীদের কোন স্থান নেই। দেশের সাথে যারা গাদ্দারী করেছিল প্রত্যেককেই শাস্তির আওয়তায় আনা হবে। তিনি আরো বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা না হলে বাংলার উন্নয়নের অগ্রগতি হতো না। উন্নয়নের অপতিরোধ্য এ অগ্রগতি একমাত্র বঙ্গবন্ধু কন্যার কারণেই সম্ভব হয়েছে। যতদিন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকবেন, ততদিন বাংলাদেশ পথভ্রষ্ট হবে না। তিনিই নারীর ক্ষমতায়নের কর্ণধার। গতকাল সোমবার বিকেল পাঁচটায় দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়ারী ইউনিয়ন শাখা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি উপরোক্ত কথা বলেন।

ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. সরোয়ার আলমের সভাপতিত্বে ও অধ্যক্ষ সিরাজুল ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এমপি। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হায়দার আলী শাহ, সাধারণ সম্পাদক মুশফিকুর রহমান বাবুল, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেযারম্যা মঞ্জু রায় চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মাসুদুর সরকার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক উপাধ্যক্ষ শাহ মো. আব্দুল কুদ্দুস, সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুল আলম ডাবলু, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতিবুর রহমান। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সুমিত শীল, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান, সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদ হাসান, পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, ইউপি ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান, সহ-সভাপতি মোরশেদুল ইসলাম, আব্দুল কাইয়ুম,
সাধারণ সম্পাদক শাহিন আলম প্রমুখ।

 

আরও পড়ুন

×