কক্সবাজারের পর্যটন নগরী কলাতলীর হোটেল শ্রমিকরা অনাহারীর জীবন যাপন পার করছে

কক্সবাজারের পর্যটন নগরী কলাতলীর হোটেল শ্রমিকরা অনাহারীর জীবন যাপন  পার করছে

কক্সবাজারের পর্যটক নগরী কলাতলীর হোটেল শ্রমিকদের বেকারত্ব জীবন আর শেষ হয় না। বিগত তিন থেকে চার মাস ধরে হোটেল বন্ধ থাকার কারণে, বেকার হয়ে পড়েছে হোটেল শ্রমিকরা। যারা হোটেলের কর্মরত আছেন, বিকল্প কয়েক মাস বেতন না পাওয়ার কারণে পরিবার নিয়ে চলতে সমস্যা হয় বলে জানান হোটেল শ্রমিক । কোন আয় রোজগারের রাস্তা নেই বললেই চলে । অনেকদিন জীবিকা নির্বাহ ব্যবস্থা না থাকার কারণে বেকার হয়ে পড়েন ৫ থেকে ১০ হাজার শ্রমিক। তাদের পরিবারের অবস্থা দেখের মত নয় , হোটেলে যারা কর্মরত আছে কষ্টের আর শেষ নেই। মালিক পক্ষের কাছে আবেদন জানালে অনেক মালিকপক্ষ হোটেলের কর্মচারীর বেতন দিতে না পেরে, কর্মচারীদের ছাটাই করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এইতো আমাদের সাধারণ জনগণের পরিস্থিতি এবং দিনকাল চলতেছে, এই মহামারীর কষ্টের দিনে দেখতে হচ্ছে হোটেল শ্রমিক, এই দেশে তো কষ্ট পাওয়ার কথা নয় হোটেল শ্রমিক, বাংলাদেশের এই মহামারী প্রতিটি মানুষের খেয়াল রাখার প্রতিশ্রুতি দেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি মানুষের ব্যবসা খানি বন্ধ থাকার কারণে। কষ্টের জীবন যাপন করতেছে সাধারণ জনগণ, এই নিয়ে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসকের নিকট আবেদন রাখলেন হোটেল শ্রমিক এবং তাদের পরিবার। যারা আজকে চাকরি হারিয়ে পথে বসে আছে। তাদের জন্য কি সরকারের পক্ষ থেকে কিছুই করার নেই, তারা  কোথায় যাবে বলেন আপনারা, তাদেরকে কি আর চাকরি করার সুযোগ হবে না। হোটেল শ্রমিক কর্মচারী-কর্মকর্তাদের সবাই মিলে, কক্সবাজারের প্রশাসনের নিকট অনুরোধ জানালেন হোটেল শ্রমিক, আমরা সবাই মিলে আবেদন জানাই সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে। আমাদের বেকার থাকা আর সম্ভব না, হোটেল শ্রমিক যারা আছি তাদের জীবিকা নির্বাহ করার জন্য ব্যবস্থা করে দেওয়া হোক। এবং সরকারের পক্ষ থেকে আমাদের হোটেল শ্রমিকদের কিছু করার জন্য আবেদন জানাচ্ছি। অসহায় জীবন যাপন করতেছে হোটেলের শ্রমিক তাদের জন্য একটা বেতন ভাতার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানালেন। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসকের কাছে। মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয় আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, করোনার মহামারীতে আপনার জীবন বাজি রেখে, আপনি সার্বক্ষণিক কাজ করে যাচ্ছেন, সাধারণ জনগণ তা দেখতেছে , আপনার দৃষ্টি একটু হোটেল শ্রমিক এবং হোটেল ভাড়াটিয়া মালিকদের নিকট রাখলেই মনে হয় ভালো হবে, আপনার অজান্তে অনেক হোটেল মালিক কর্তৃপক্ষ কিন্তু ভাড়াটিয়ার কাছ থেকে ভাড়া দাবি করতেছে । ভাড়া দিতে না পারলে, জামানতের টাকা থেকে কেটে নেওয়ার প্রস্তুতি নিশ্চয়ন হোটেল মালিকপক্ষ। আপনার কাছে আকুল আবেদন জানাই আপনার এই ব্যাপারে একটু দৃষ্টি রাখলে বেঁচে যাবে অনেক অনাহারে থাকা হোটেল ভাড়া নেওয়া মালিক ও শ্রমিকদের পরিবার, ছোট আবাসিক হোটেল ভাড়া দেওয়ার মতো পরিস্থিতি নেই। এবং মালিক পক্ষে ভাড়া দাবি করা বিষয় আপনার ভূমিকা অনেক দরকার। এই বিষয়ে একটু দৃষ্টি রাখবেন, অনুরোধ জানালেন হোটেল শ্রমিক ও ভাড়াটিয়া পক্ষ।

আরও পড়ুন

×