পাপ বাপকেও ছাড়ে না, ওসি প্রদীপ কুমার এখন কারাগারে।

পাপ বাপকেও ছাড়ে না, ওসি প্রদীপ কুমার এখন কারাগারে।

 কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার, মেরিন ড্রাইভ হয়ে  শাপলাপুর বাহারছড়া এলাকায় পুলিশের  তল্লাশি  চেকপোস্ট, তল্লাশি করার সময়  পুলিশের গুলিতে নিহত হয়, মেজর রাশেদ সিনহা, এই ঘটনায় কেন্দ্র করে টেকনাফ মডেল থানার, ওসি প্রদীপ কুমার সহ আরও ৯,জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন ,নিহত মেজর সিনহার বোন শারমিন সাহারিয়া তিনি গতকাল কক্সবাজারের  আদালতে এসে মামলা  দায়ের  করার, এই  সময় অনুরোধ রাখেন প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের কাছে সুস্থ ও নিরাপদ বিচারের দাবি করেন।  এজাহারভুক্ত ২, নাম্বার আসামি  ওসি প্রদীপ কুমার দাশ  কে  গ্রেপ্তার করা হয় চট্টগ্রাম থেকে, আনা হয় কক্সবাজার আদালতে  নির্দেশে  দিয়ে পাঠানো হয় কারাগারে।  এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারে আসেন দুই প্রধান,  গতকালকে ঘটনা স্থান  পরিদর্শন করেন, সেনাবাহিনীর প্রধান আজিজুর রহমান ও পুলিশের প্রধান বেনজির আহমেদ। পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের জানানো হয়। সুস্থ এবং  নিরপেক্ষ তদন্ত  হয়ে, অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে  বিচার করা হবে। সুস্থ তদন্ত করা নির্দেশনা দিলেন র‍্যাব, কক্সবাজারের টেকনাফ মডেল থানার ওসি প্রদীপ কুমার দিন দিন বেপরোয়া হয়ে গেছিল বলে জানালেন টেকনাফের সাধারণ জনগণ।  তার নির্দেশনায় চলত সবকিছু  কেউ যদি তার নির্দেশনা অমান্য করলে, সেই পড়তো অনেক বড় বিপদে,  ক্রসফায়ার দিবে বলে হুমকি দিতেন  সার্বক্ষণিক। মানুষদেরকে অনেক হয়রানি করেছেন বলে দাবি টেকনাফের  সাধারণ জনগণের।  সে হলো একমাত্র  প্রদীপ কুমার দাশ, তার দেশে ও বিদেশে অনেক অনেক সম্পদ আছে বলে জানা গেছে, সে র্নিদোষ মানুষদের কে থানায়  ডেকে নিয়ে এসে মারধোর  করে টাকা আদায় করা ছিল তার পেশা এমন অনেক অভিযোগ রয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মিশন কে কেন্দ্র করে মাদক মুক্ত করার জন্য জিরো ট্রলার ঘোষণাটা হচ্ছে তার একমাত্র হাতিয়ার। সে ক্ষমতার অপব্যবহার  করেন অনেক নির্দোষ  মানুষদের কে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে বলে দাবি  সাধারন জনগন। কোন মানুষ যদি অপরাধ করে তবে তাদের বিচার হয় উচ্চ আদালতে, সেই ওসি প্রদীপ কুমারের কাজ ছিল নিরহ  মানুষদেরকে  কে ধরে নিয়ে গিয়ে টাকা আদায় করা,এবং ইয়াবা ব্যবসায়ী  বলে  থানার ভেতরে নিয়ে  মারধর  করা এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠিয়ে দিতেন।যে মানুষ  মোটা অংকের টাকা দেওয়ার  পরেও  তাদেরকে ছেড়ে দিত না। তার কাছ থেকে রেহাই পেত না সাধারণ মানুষ। সেই মানুষ আজ সঠিক বিচারের দাবি করেন । অনেক মানুষ আছে টাকা দেওয়ার  পরেও তাকে আবার ক্রসফায়ার দিয়ে মেরে ফেলত চালিয়ে দিতে বন্দুকযুদ্ধ  হয়ে মারা গেছে বলতো,  ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, এই পর্যন্ত ১০০,থেকে ২০০,কাছাকাছি ইয়াবা ব্যবসায়ী বলে মেরে ফেলেন দাবি করেন টেকনাফের মানুষ।  এভাবে মানুষদের মেরে ফেলেছেন কেন এখন জবাব চাই  এলাকাবাসীর। ওসি প্রদীপ কুমারকে আইনের  কঠিন শাস্তি বিধান  রাখবেন বলে আশাবাদী। টেকনাফের নিহতদের পরিবার আরো  দাবি করেছেন টেকনাফের সাধারণ জনগণ।

আরও পড়ুন

×