নির্যাতিত হওয়া সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

নির্যাতিত হওয়া সাংবাদিক  ফরিদুল মোস্তফা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

গত  মঙ্গলবার আনুমানিক সন্ধা সাতটার দিকে আলোচিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফার সাথে সাক্ষাৎকার নেওয়া জন্য গিয়েছিলাম,  কক্সবাজার সদর হাসপাতালে। সেখানে সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা চিকিৎসাধীন অবস্থারয় রয়েছেন। 

 কক্সবাজার টেকনাফ উপজেলার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার এর হাতে নির্যাতিত হওয়া, আলোচিত সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা কে আমরা সরেজমিনে যা দেকলাম এবং তার কাছ থেকে  অতীথের নির্যাতিত ঘটনা আমাদেরকে বলেন, তার লোমশ নির্যাতনের কথা। তিনি এখন মোটা মুটি সুস্থ  হওয়ার দিকে ওনার শারীরিক পরিস্থিতির ভালোর দিকে  বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ,  আমাদেরকে আরো জানালেন  তার অতীতে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো।  সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা  বলেন আমার অপরাধ ছিল সত্য ঘটনা উদঘাটন করা এবং করতে গিয়ে আমি ওসি প্রদীপ এর হাতে নির্যাতিত হই বলে দাবি করেন  সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা, আলোচিত মেজর সিনহা হত্যা মামলার আসামি প্রদীপ কুমার এরকম কত যে নিরহ  মানুষদেরকে নির্যাতন করেছেন সেটা বলার ভাষার বাহিরে এখন  মুখ খুলতেছে  টেকনাফের সাধারণ জনগণ।  মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মাদক নির্মূলে জিরো টলারেন্স  ঘোষণা দিলেও ওসি প্রদীপ কুমারের একমাত্র হাতিয়ার এই আইনটা ব্যবহার করে।

 টেকনাফের কত যে  নিরহ  মানুষদেরকে ক্রসফায়ার দিয়ে ওসি প্রদিপ মেরে ফেলেছেন সেটা এখন  বাংলাদেশের মানুষ সবাই জানে।
ওসি প্রদীপ কুমারের কু কর্ম কিছু  বিষয়ে লিখতে গিয়ে সাংবাদিক রহমত উল্লাহকে ও মোবাইল ফোনে হুমকি দেন সেই বিষয়ে টি  আমরা জানি, টেকনাফের নিরিহ মানুষের উপর গত দুই বছর ধরে অমানবিক নিযাতন তা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়,
অপরাধ করে নাই এরকম সাধারণ মানুষকে ধরে নিয়ে গিয়ে মোটা অংকের টাকা আদায় করার পরেও মেরে  ফেলার বিষয়টিও আমরা জানি। 
 ওসি প্রদীপ কুমারের বিষয়টি নিয়ে কেউ প্রতিবাদ করতে পারত না,যদি কেউ  প্রতিবাদ করলে তাকে পেতে হতো অনেক বড় শাস্তি  এরকম নির্যাতিত হওয়া সাহসী লেখক ফরিদুল মোস্তফা, যে কিনা ওসি প্রদীপ কুমারের কিছু  চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে ওসি প্রদীপ এর হাতে নির্যাতনের  শিকার হয় সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা, উনাকে এরেস্ট করেন ঢাকা থেকে সেখান থেকে কক্সবাজার নিয়ে এসে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে নির্যাতন করেন ওসি প্রদীপ কুমার তার দুটি চোখ মরিচের গুড়া দিয়ে নষ্ট করে ফেলার চেষ্টা করেন এমনভাবে নির্যাতন করার পরেও ক্ষান্ত হয়নি ওসি প্রদিপ তাকে সার্বক্ষণিক মেরে ফেলার চেষ্টা চালিয়ে যান, রাখে আল্লাহ মারে কে সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা কে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠিয়ে দেন  তিনি দীর্ঘ  ১১ মাস পরে কারাগার থেকে বের এখন কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। উনার জীবনের ঘটে যাওয়া দিনগুলো যেন আর কারো জীবনে না ঘটে সে কামনা করি সার্বক্ষণিক। উনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সহযোগিতা কামনা করেন এবং  হাসপাতাল থেকে এগিয়ে উনার ফ্যামিলি সহ কোথায় থাকবেন সেই বাস স্থান করে দেওয়ার  জন্য অনুরোধ করলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জেন দেশ নেত্রী শেখ হাসিনার কাছে এবং  সহযোগিতা চেয়েছেন প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে  সাংবাদিক  ফরিদুল  মোস্তফা আরো  দাবি করেন উনার যে মিথ্যা  মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করলেন। তিনি দোয়া চেয়েছেন সবার কাছ থেকে উনার জন্য সবাই দোয়া করবেন উনি আগের মত  সবার কাছে সুস্থ হয়ে সত্যকে তোলে ধরতে পারেন এবং  সুন্দর জীবন যাপন করতে পারেন,  আমাদেরকে ভাল কাজ উপহার দিতে পারেন সবার কাছ থেকে এই দোয়া চেয়েছেন সাংবাদিক ফরিদ।  সবাইকে ধন্যবাদ  জানিয়েছেন ফরিদুল মোস্তফা তার পরিবার  ও টেকনাফের সাধারণ জনগণ।  সাবেক ওসি প্রদীপ কুমারের শাস্তির দাবি করেন  সাংবাদিক ফরিদুল মোস্তফা সহ সাধারন জনগন ও টেকনাফের নির্যাতিত হওয়া ও নিরহ পরিবারগুলো।

আরও পড়ুন

×