কালো টাকায় অবরুদ্ধ সমাজের চোখ হাত পা! আওয়াজ তুলুন- বাঁধন খুলুন!

কালো টাকায় অবরুদ্ধ সমাজের  চোখ হাত পা! আওয়াজ তুলুন- বাঁধন খুলুন!


ঈদঁগা থানার বড় দালাল চক্রের হোতা ফিরোজ যাকে ওসি ফিরোজ বলে স্হানীয়রা,যার অফিস থানার সামনেই। গত বিশবছর থানার সাথেই আতাত করে তার চলাচল । সেই দালাল তুলে এনেছিল অপরের স্ত্রী। নাম  রুনা।
 রুনার স্বামীকে দালাল ফিরোজ  দীর্ঘ দিন ধরে মিথ্যা অস্ত্র মামলায় অবরুদ্ধ রাখে জেলখানায়।রুনাকে বাধ্য করেছে রক্ষিতা রুপে ভোগের সামগ্রীতে রুপান্তরিত করতে।ফিরোজের বনবিভাগ দখল করে প্রাসাদ নির্মাণের ভিডিও ও ছবি রুনা ছড়িয়ে দেয়।এবং বিভিন্ন সময় ফিরোজের মাদক কারবার ও অনৈতিক অত্যাচারের প্রতিবাদ করে ফল স্বরুপ রুনাকে ফিরোজ নাক ও ঠোট কেটে গত তিনদিন আগে মুমূর্ষু অবস্থায় ফেলে যায়।বর্তমানে রুনা চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে।
 এই ফিরোজ ডাকাত মোস্তাক থে‌কে নাম প‌রিবর্তন ক‌রে 
ফি‌রোজ আহাম্মদ নাম ধারন ক‌রে থানার দালালী, সোনালী এন্টারপ্রাইজ না‌মে একটা সি‌ন্ডি‌কেট তৈরী ক‌রে পাহাড় কাটা, অ‌বৈধ বা‌লি উ‌ত্তোলন, 
বন বিভা‌গের জ‌মি দখল ক‌রে অ‌বৈধ স্থাপনা করা, অসহায় মানু‌ষের জ‌মি দখল ক‌রে বাজার নির্মান ক‌রে সরকারী ধার্ষ্য করা ক‌রের বাই‌রে 
ও নি‌জে‌দের না‌মে একটা টাকা আদায় করা, থানার সাম‌নে অ‌ফিস স্থাপন ক‌রে সি‌সি ক্যমরা লা‌গি‌য়ে থানায় কে কোথায় যা‌চ্ছে তা নজরদারী করা, 
বিচা‌রের না‌মে অ‌ভি‌যুক্ত‌দের আশ্রয় দেওয়া ও বিচার পাই‌য়ে দেওয়ার ন‌ামে বড় অং‌কের টাকা আদায় করা, তাদের বি‌রো‌দ্ধে কেউ গে‌লে তা‌দের বি‌ভিন্ন ফি‌টিং মামলায় ডু‌কি‌য়ে দেওয়‌া, 
চাঁদা আদায় করা, ইয়াবা পাইকারী ও খুচরা বি‌ক্রি করা সহ বি‌ভিন্ন অপকর্ম‌ে‌র অ‌ভি‌যোগ র‌য়ে‌ছে ফি‌রোজের বি‌রুদ্ধে।
রুনা বহুবার আমার কাছে আশ্রয় চেয়েছিল।বলেছিল,ফিরোজ তাকে খুন করবে যেকোন সময়।
কিডন্যাপ থেকে মুক্ত করতে মরিয়া 
হয়ে ফোন দিত প্রতিদিন। 
আমার সময় স্বল্পতায় তাকে
 আশ্রয় টুকু দিতে পারিনি। 
তাকে এটাক করবার বিষয়টি এখন ষড়যন্ত্রের গভীরে রেখে সত্যতা লুকানো হচ্ছে।

বহুবার ডাকাত ফিরোজ হতে নিস্তার চেয়েও নিস্তার মিলেনি রুনার।আমি অবিলম্বে কক্সবাজার ঈদগাঁ থানার দালাল ফিরোজের গ্রেফতার ও রিমান্ড চাই।
বনবিভাগের এতো বড় জায়গা দখল করে ভবন তৈরি করলে বনবিভাগ নিরব কেন উত্তর চাই।
হউক প্রতিবাদ।

আরও পড়ুন

×