দেশের বহুল আলোচিত  শীতল পানির ঝর্ণা হিমছড়ি এবং রূপসী গোয়ালিয়া খুনিয়াপালংএ অবস্থিত 

দেশের বহুল আলোচিত  শীতল পানির ঝর্ণা হিমছড়ি এবং রূপসী গোয়ালিয়া খুনিয়াপালংএ অবস্থিত 

দেশের বহু আলোচিত শীতল পানির ঝর্ণা এবং রূপসী গোয়ালিয়া অবই খুনিয়াপালং এ অবস্থািত।কক্সবাজার জেলার অন্যতম আকর্ষণ খুনিয়া পালং ইউনিয়ন, দেশের বহুল স্বীকৃত শীতল পানির ঝর্ণা খ্যাত হিমছড়ি  এলাকাতেই অবস্থিত। পুরো বাংলাদেশটাই তো রূপসী। অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি প্রাণপ্রিয় বাংলাদেশ। 

এর মধ্যে কক্সবাজার তো অনন্য সৌন্দর্যের অধিকারী। আর খুনিয়া পালং ইউনিয়নের আনাচ কানাচে ছড়িয়ে রয়েছে অনাবিষ্কৃত রূপসী বিভিন্ন জায়গা। অতি সম্প্রতি কক্সবাজারে পর্যটন স্থান হিসেবে পরিচিতি পাওয়া অন্যতম জায়গা হলো কক্সবাজার শহর থেকে প্রায় ১৮ কিঃ দক্ষিণে অবস্থিত রামু থানার অন্তর্গত খুনিয়া পালংস্থ মেরিন ড্রাইভ রাস্তার কোল ঘেঁসে রেজুখাল ব্রিজ সংলগ্ন অনন্য সুন্দর পাহাড়ি রাস্তাসহ দু ধারের জায়গাটি। 

জায়গাটি এ ইউনিয়নের গোয়ালিয়া পালং গ্রামস্থিত টাইংগাকাটা নামক স্থানে অবস্থিত। ফলে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠা জায়গাটির রাতারাতি অনেক নাম প্রচারিত হয়। যার মধ্যে রয়েছে “মিনি বান্দরবান-গোয়ালিয়া পার্ক-টাইংগাকাটা পার্ক- -গোয়ালিয়া ঢালা- কিংবা -রূপসী গোয়ালিয়া। এর মধ্যে গোয়ালিয়া পালং গ্রামের এক প্রান্তে হওয়ায় অনেকে একে রূপসী গোয়ালিয়া নামকরণ করতে বেশ আগ্রহী। 

অথচ গোয়ালিয়া পালং নিজেই একটি স্বতন্ত্র নাম। তাছাড়া টাইংগাকাটায় জায়গাটি অবস্থিত হলেও নামটি অনেকেই উচ্চারণ করতে চান না। এইখানে সচেতন ব্যক্তিদের  প্রশ্ন হলো, গোয়ালিয়া পালং এর এক প্রান্তে হওয়াতে “রূপসী গোয়ালিয়া” হতে পারলে বৃহত্তর অর্থে “রূপসী খুনিয়াপালং হতে সমস্যা কোথায়? এজন্য জায়গাটির নামকরণ নিয়ে যথেষ্ট বিড়ম্বনা রয়েছে এবং একটি নিরপেক্ষ নামকরণ সমীচীন হবে বলে স্হানীয় শিক্ষাবিদ এবং রাজনৈতিবিদ ব্যক্তিরা মনে করেন। 

ওনারা আরও মনেকরেন খুনিয়াপালং এর সব জায়গাই তো রূপসী। তাছাড়া নতুন পরিচিতি পাওয়া জায়গাটি যেহেতু পাহাড়ি এবং এর রাজকীয় উত্থান, তাই সবার সরাসরি প্রস্তাব হলো জায়গাটির নামকরণ “রাজটিলা” রাখা হোক। নতুন ঠিকানা হতে পারে “রাজটিলা, রামু, কক্সবাজার।

আরও পড়ুন

×