প্রকাশিত: 01/07/2021
রাস্তায় অতিপ্রয়োজন ছাড়া কাউকে আসতে দেয়া হচ্ছে না। ৭দিনের কড়াকড়ি লকডাউনের প্রথম দিন পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও বিজিবি সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে। বন্ধ রয়েছে দোকান পাট শপিংমল।
তবে সরকারের রাজস্ব আদায়ের স্বার্থে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য সচলসহ লোড আনলোড প্রক্রিয়া স্বাভাবিক আছে। আর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অনুমতি সাপেক্ষে আমদানি-রফতানির সাথে জড়িত সিএন্ডএফ এজেন্ট স্টাফ এসোসিয়েশনের সদস্যদের বহনে ১৫টি ইজিবাইক ও কিছু মোটরসাইকেল ছাড়া অন্য কোন ভ্যান, রিকসা বা মোটর যান চলছে না।
শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর আলিফ রেজা জানান, পুলিশ প্রশাসন বেনাপোল পৌরসভা ও শার্শা উপজেলার প্রবেশ মুখে সকল সংযোগ সড়কে বাঁশের ব্যারিকেট দিয়ে সকল প্রকার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। সড়ক-মহাসড়কের ১২ পয়েন্টে বসানে হয়েছে পুলিশের নিয়ন্ত্রিত চেকপোষ্ট। সরকারের রাজস্ব আদায়ের স্বার্থে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য, শুল্কায়ন ও লোড আনলোড প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রয়েছে। ভারতীয় চালক ও হেলপাররা যাতে খোলামেলা ঘুরে বেড়াতে না পারেন সে জন্য প্রশাসনের নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে। রাস্তায় সকল ধরনের যানচলাচল বন্ধ আছে। কাঁচা বাজার ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদী সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে বেচাকেনা করতে পারবে। খাবারের দোকান, হোটেল রেস্তোরা সকাল ৮ টা থেকে রাত ৮ পর্যন্ত পার্সেলে বেচাকেনা করতে পারবে। সাধারন মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মাঠে কাজ করছেন, উপজেলা প্রশাসনসহ সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, আনসার ও বিজিবি।