অবশেষে চুরি যাওয়া কুরবানীর গরু মালিকের হাতে তুলে দেন পুলিশ।

অবশেষে চুরি যাওয়া কুরবানীর গরু মালিকের হাতে তুলে দেন পুলিশ।

কক্সবাজারের সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ হাসানুজ্জামান পিপিএম  সার্বিক দিকনির্দেশনায় ঈদগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)আবদুল হালিম এর প্রচেষ্টায়।  গত (১৬ জুলাই)  ভোর অনুমানিক ০৪:৩০ ঘটিকার সময় ঈদগাঁও থানা পুলিশ, ঈদগাঁও বাজার বাস ষ্টেশনে এসআই মোঃ রেজাউল করিম, এএসআই মোঃ আব্দুর রশিদ সঙ্গীয় ফোর্সসহ টহল ডিউটি করাকালে রামু থানাধীন চাকমারকুল ইউনিয়ন এর শ্রীমুরা গ্রাম হইতে একটি  পিকআপ চোরাই গরু সহ ঈদগাঁও থানা এলাকায় বাসস্ট্যান্ডে কক্সবাজার -চট্টগ্রাম মহাসড়কে পৌঁছালে, পুলিশের সন্দেহ হয়।  চোরাইকৃত গরু পরিবহনকারী পিকআপ টি সিগন্যাল দিয়ে থামানোর চেষ্টা করে। এবং জিজ্ঞাসাবাদে গরু বহনকারী ব্যক্তিদের কথার গড়মিল দেখা দেয়। এক পর্যায়ে গরুটি চুরি করিয়া খুটাখালী নিয়ে যাচ্ছে বলে তারা পুলিশকে স্বীকার করলে তাদের কে  বহনকারী ট্রাকসহ আটক করে পুলিশ। চুরি  যাওয়া গরু পরিবহনকারী পিকআপ,এবং আটকৃত আসামি সহ তাদেরকে জব্দতালিকা মূলে থানায় নিয়ে আশা  হয়। আটককৃতরা হলেন। মনির আহম্মদের ছেলে ইমরান হোসেন (২৫)  সাং- মনিরের পাড় শ্রীমুরা নাসিরপাড়া, থানা- রামু, জেলা- কক্সবাজার।

বজল করিমের ছেলে  জুয়েল (২৪) সাং- ধাউনখালী।
আবদুরব কামরুলের ছেলে  সাইফুল ইসলাম (২৯) সাং- এবিসি ঘোনা, দক্ষিন রুমালিয়ারছড়া বাছা মিয়ারঘোনা, উভয় থানা সদর কক্সবাজার। পলাতক আরও তিন জন সহ মোট ছয় জনের বিরুদ্ধে  মালিক ফরিদুল আলম বাদি হয়ে ঈদগাঁও থানায় মামলা দায়ের করেন। ঈদগাঁও থানা মামলা
নং - ৬, তাং-১৬/৭/২১, ধারা-৩৮০/৪১১/৩৪ পেনাল কোড রুজু হয়। জানাযায় উল্লেখ্য যে গরুটি আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহায় কুরবানীর উদ্দেশ্যে বাদি ফরিদুল আলম সহ মোট ৭ জন মিলে গর্জনিয়া বাজার হইতে ক্রয় করেন ‌।
( ১৯ জুলাই) বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশে কোরবানির জন্য ৭ জন মিলে ক্রয়কৃত গরুর আসল  মালিকদের নিকট হস্তান্তর করলেন পুলিশ।

আরও পড়ুন

×