ভূমিহীন সুরুতআলী তার বসতভিটার বন্ধবস্ত পেতে বেনাপোলে সাংবাদিক সম্মেলন

ভূমিহীন সুরুতআলী তার বসতভিটার বন্ধবস্ত পেতে বেনাপোলে সাংবাদিক সম্মেলন

শার্শা ও কলারোয়া জিরো পয়েন্টে রাস্তার পাশে দেশ স্বাধীনের পর থেকে সুরুত আলী নামে এক ভূমি হীন বসবাস করে আসছে। ভূমি হীনের এ সম্পত্তির দিকে এবার নজর পড়েছে মাজেদ পালোয়ান নামে এক ধনাট্য ব্যক্তির।

এঘটনায় এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে তিব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। প্রেসক্লাব বেনাপোল এ বুধবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে ভূমিহীন সুরুত আলী বলেন, শার্শা সীমান্ত শেষ ও কলারোয়া সীমান্ত

শুরু বাগুড়ী বেলতলা নামক স্থানে নাভারণ সাতক্ষিরা মহাসড়কের পাশে ৭ শতক জমির মালিম ছিল কুমারী ঊষা প্রভাদে। দেশ স্বাধীনের পর ভূমিহীন সুরুত আলী এলাকার মাতব্ধসঢ়;

রদের নির্দেশে ঐ জমিতে বসবাস শুরু করে। মালিক অবর্তমানে জমিটি ১৯৯০ সালে আরএস খতিয়ান ১/১ আদেশে আসে। ভূমিহীন, নিরক্ষর সুরুত আলী সংসার নির্বাহের জন্য সকাল থেকে গভীর

রাত পর্যন্ত এলাকায় ভ্যান চালানোর কারণে জমির বন্ধবস্তের খোজখবর রাখতে পারেনি। বাগুড়ি গ্রামের প্রভাবশালী সুচতুর মাজেদ পালোয়ানের দৃষ্টি পড়ে এ জমির উপর।

সে গোপনে এ জমি সম্পর্কে খোজখবর নিয়ে উপজেলা ভূমি কমিশনার কে ম্যানেজ করে নিজ নামে ও তার স্ত্রী ফেরদৌসী বেগমের নামে (ডিসিআর) বন্ধবস্থ গ্রহণ করেন।

ভূমিহীন সুরুত আলী ঘটনাটি জানতে পেরে ভূমি অফিস সহ বিভিন্ন সরকারী দফতরে ও এলাকার মাতবরদের কাছে দৌড়ঝাপ শুরু করে দেয়। এঘটনায় সাতক্ষিরার অতিরিক্ত জেলা

প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন করেছেন যাতে সরকারী বিধি মোতাবেক ১/১ খতিয়ানের জমি ভূমিহীন হিসেবে সুরুত আলী পেতে পারে।

আরও পড়ুন

×