প্রকাশিত: 08/11/2019
কক্সবাজার রামু উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়নের কালার পাড়া বড়বিল তুলাবাগান এলাকায় এক গৃহবধূকে মাদকসেবনকারী ও চাঁদাবাজ ও এলাকার ত্রাস এবং লম্পট যুবক কর্তৃক শ্লীলতাহানি ও দর্শনের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। গৃহবধূ হলেন এলাকার মৃত কবির আহমদের ছেলে দিদার এর স্ত্রী। ভুক্তভোগী গৃহবধূ খালেদা আক্তার। খালেদা জানিয়েছেন তার স্বামীর বড় ভাই মানে বাসোর সে একটা লম্পট চরিত্রহীন মাদক সেবনকারী বকাট। দেশে চলমান মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকলেও বন্ধ নেই তার মাদকসেবনকারী ব্যবসা । তার মাদক ব্যবসা ও বিভিন্ন অপকর্ম তার ঘরে স্ত্রী থাকার পরেও সেই খালেদার উপর খারাপ দৃষ্টি দিয়ে আছে প্রতিনিয়ত । অথচ খালেদা কিছুই জানে না খালেদাকে উক্ত লম্পট আব্দুল হাকিম পিতা মৃত কবির আহমদ প্রতিনিয়ত কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছে তার সাথে নাকি সঙ্গম করতে হবে এবং তাকে নাকি সে টাকা পয়সা ধন দৌলত অনেক কিছু দেবে তার সাথে সঙ্গম করলে খালেদা আরো জানিয়েছেন , আবদুল হাকিমের সাথে খালেদা যদি গোপনে হোটেলে বা অন্য কোন জায়গায় গিয়ে মেলামেশা অথবা সঙ্গম করে আব্দুল হাকিম তাকে অনেক টাকা পয়সা দিবে বলে বারবার প্রস্তাব দিয়ে আসছে ,এদিকে খালেদার স্বামী দিদারুল তার ঘরের ছেলে মেয়ে রয়েছে তাছাড়াও আলাদা একজন গৃহবধূ ঘরবাড়িতে অনেক পরিশ্রম করে তার সংসার কে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে , অন্যদিকে স্বামীর বড় ভাই আব্দুল হাকিম লম্পট তার দিকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছে আর সেই কুপ্রস্তাব যখন খালেদা ফিরিয়ে দিয়েছে সে থেকে খালেদার পিছনে লেলিয়ে দিয়েছে আব্দুল হাকিমের লালিত কিছু বখাটে যুবকদের , এবং নিয়মিত হুমকি-ধামকি দিয়ে যাচ্ছে আব্দুল হাকিম। যদি খালেদা তার কথা মত কাজ না করে তাহলে আব্দুল হাকিম খালেদাকে তার লেলিয়ে দেওয়া বাহিনী দ্বারা ঘর থেকে অথবা তার হাটা চলার রাস্তা থেকে গতিরোধক করে তাকে অপহরণ করে নিয়ে যাবে এবং অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করে খুন করবে। এবং লাশ গুম করবে বলে হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন লম্পট আব্দুল হাকিম। খালেদার ধৈর্যের সীমা যখন পেরিয়ে গেছে সে গতকাল। 7 নভেম্বর 2019। রামু থানায় গিয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন আবদুল হাকিমের বিরুদ্ধে ।রামু থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল খায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সে জানিয়েছেন লিখিত অভিযোগ পেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । খালেদা জানিয়েছেন আমি বাঁচতে চাই এবং আমার অসহায় স্বামী দিদারুল ও আমার ছেলে মেয়েদেরকে নিয়ে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছেআবেদন জানাচ্ছি আমাকে উক্ত লম্পট আব্দুল হাকিম এর কাছ থেকে রক্ষা করার জন্য । খালেদা আরও জানিয়েছেন সে হাটা চলা ফেরার সময় উক্ত লম্পট আব্দুল হাকিম বিভিন্ন কুৎসিত এবং খারাপ ভাষায় গালিগালাজ করেন প্রতিনিয়ত।লম্পট চরিত্রহীন বকার আব্দুল হাকিম এর জন্য খালেদা ঘরে বসবাস করা এবং হাঁটা চলাফেরা করা খুব কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে । কারণ সে আমার উপরে যেহেতু খারাপ নজর দিয়েছে আমাকে যেকোনো সময়ে তার বাহিনী বাহিনী দ্বারা এবং সে নিজে আমাকে অপহরণ করে আমাকে ধর্ষণ করতে কোন ধরনের দ্বিধাবোধ করবে না । ইয়াবা সেবনকারী আব্দুল হাকিম করতে পারে না এমন কোন কাজ নেই। বকাটে আব্দুল হাকিম প্রতিনিয়ত বলে বেড়াচ্ছে খালেদাকে যদি সে তার আয়ত্তের মধ্যে আনতে না পারে সে তাকে অনেক বড় ধরনের ক্ষয় ক্ষতি করবে এবং মাদক ও মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত বলে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দিবে বলে ভয় দেখাচ্ছে । খালেদা নিরুপায় হয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা কামনা করছেন । কালার পাড়া এলাকাবাসী অনেকে জানিয়েছেন মৃত কবির আহমদের পুত্র আবদুল হাকিম একজন বকাট লম্পট যুবক সে নিয়মিত মাদক বিক্রি করে এবং প্রচুর পরিমাণ মাদক সেবন করে তার রয়েছে একটি বাহিনী সে বাহিনী দ্বারা এবং সে নিজেই তার মৃত কবির আহমদ কে বিক্রি করে এলাকার বিভিন্ন জায়গা জমি থেকে সাধারণ লোকজনের কাছ থেকে 50 হাজার থেকে 1 লাখ টাকা নিয়মিত চাঁদা আদায় করে যাচ্ছে । টাকা দিতে অস্বীকার করলে ব্যাপক মারধর করে। এবং আরো সে বলে বেড়াচ্ছে উক্ত পাহাড়ি জমি নাকি তার মৃত বাবা কবির আহাম্মদ এর পৈত্রিক সম্পত্তি। এর সকল জমি নাকি তার মৃত বাবা কবির আহমদের ছিল , উক্ত জমি বিক্রি হয় নাই এবং এলাকার লোকজন যদি সেখানে বসবাস করে চাঁদাবাজ আব্দুল হাকিম কে লাখ লাখ টাকা দিতে হবে অন্যথায় তাদেরকে মারধর করে এবং সেখান থেকে উঠিয়ে দেওয়া হবে।। বসবাস করতে দেওয়া হবে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকার অনেক সাধারণ জনগণ জানিয়েছেন। কবির আহমদের ছেলে আব্দুল হাকিম , লম্পট চরিত্রহীন একটা চাঁদাবাজ ইয়াবা সেবনকারী এলাকার ত্রাস তার ভয়ে এলাকায় কেউ কিছু বলে না , তার অনেক বাহিনী রয়েছে সে বীরদর্পে এলাকায় ঘুরে বেড়ায় এবং কালার পাড়া পিএফ বিলীজার সরকারি জমিতে বসবাসকারী লোকজন থেকে 40 বছর পর্যন্ত যারা উক্ত বসতভিটায় জমিতে বসবাস করে তাদের কাছ থেকে ,তার বাপের সম্পত্তি বলে 50 থেকে 1 লাখ টাকা নিয়মিত চাঁদা দাবি এবং আদায় করে যাচ্ছে যদি আব্দুল হাকিম এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয় সে এলাকায় একটা ত্রাস বাহিনী সৃষ্টি করবে এবং এলাকায় বড় ধরনের খুনখারাবির মতঘটনা ঘটিয়ে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটাতে পারে অন্যদিকে অভিযুক্ত আবদুল হাকিমের মোবাইল ফোনে বারবার চেষ্টা করা হলেও মোবাইল ফোন রিসিভ না করার কারণে বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।।।এবং তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য এলাকাবাসীর জোর দাবি