প্রকাশিত: 06/06/2021
ব্রাহ্মণবাড়িয়া তিতাস বিধৌত পূর্বাঞ্চল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শেষ সীমান্ত নলগড়িয়া বর্ডার এলাকার মোঃ ফর ইসলাম, পিতা- মোঃ সিরাজুল ইসলাম, সাং- নলগড়িয়া, মোঃ ঝন্টু মিয়া, পিতা- মোঃ সানু মিয়া, সাং- নলগড়িয়া, মোঃ শাহ পরান, পিতা- মৃত নান্নু মিয়া, সাং- সিঙ্গারবিল মধ্যপাড়া, সর্ব থানা- বিজয়নগর, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় বর্ডার এলাকা নলগড়িয়া বাড়ী হওয়ায় ফর ইসলাম ও ঝন্টু মিয়া মাদক ব্যবসায়ী স¤্রাট নামে পরিচিত সকলের নিকট। এই দুই মাদক ব্যবসায়ীর মাদক কেরিং এর দায়িত্ব বহন করে মধ্য পাড়ার শাহপরান। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় দীর্ঘদিন থানা পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ব্যবসা করলেও সময় সময়ে শাহপরানের নামে প্রায় পঁচিশটি মাদক মামলা চলমান আছে বলে তথ্য দেয় অত্র এলাকায় সম্মানীত একজন জন প্রতিনিধি।
তথ্য অনুসন্ধানে ক্রাইম রির্পোটার নলগড়িয়া, সিঙ্গারবিল, আজমপুর, মেরাসানী, আদমপুর, শ্রীপুর, পত্তন সরজমিনে তদন্ত সময়ে পথ যাত্রীদের সাথে আলাপ কালে জানা যায় নল গড়িয়ার কুখ্যাত মাধক সম্রাট নুরুল ইসলাম বিজয়নগর থানা পুলিশের ক্রশ ফায়ারে নিহত হয়। নুরুল ইসলাম নিহত হওয়ার পর তার সকল মাদক ব্যবসা দখল করে। মোঃ ফরইসলাম, মোঃ ঝন্টু মিয়া এবং শাহপরান বর্তমান সময়ে থ্রি-ষ্টার সিন্ডিকেট নামক মাদক আমদানী কারক বলে তথ্য দেন এলাকার শিক্ষিত সচেতন মানুষ।
তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রতি মাসে প্রায় বিশ কোটি টাকার মাদক অবৈধ ভাবে আমাদানী প্রতিবেশী দেশ ভারতের অঙ্গ রাজ্য আগরতলা থেকে তাদের ব্যবসা দরুন ইয়াবা টেবলেট, গাঁজা, ফেন্সীডিল, হিরুইন এবং নামিদামী ব্র্যান্ডের টাচ মোবাইল সেট, এখানে উল্লেখ্যর বিষয় হল এখানে যাদের নাম মাদক ব্যবসায়ী উল্লেখ্য হয়েছে প্রত্যেকের নামে একাধিক মামলা রয়েছে। মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ মোতাবেক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে আইনের আওতায় আনা হয় একাধিক বার। কিন্তু আইনের ফাঁক-ফোকরে এবং তাদের অবৈধ কালো টাকার জোরে বার বার জামিনে বের হয়ে আসে। তথ্য অনুসন্ধানে ক্রাইম রিপোটার এস.এম.জজ মিয়া সরজমিনে তদন্ত করতে নলগড়িয়া, সিঙ্গারবিল, আজমপুর মেরাসানী, আদমপুর, পত্তন, মুকন্দপুর, সেজামোড়া, কামাল মোড়াসহ আসে পাশের বর্ডার এলাকার সাধারণ মানুষের সাথে আলাপকালে জানা যায় বর্তমান সময়ে শুধু মাদক নয় অ¯্রসহ পাচার হয়ে ঢাকা শহরে ডুকতেছে। অ¯্র কারবারি কারা জানতে চাইলে সিঙ্গার বিল মধ্যপাড়ার শাহপরান ওরফে পরানকে দায়ী করে বর্ডার এলাকায় লোকজন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সম্মানিত জনপ্রতিনিধি বলেন আমার ভাবতেও লজ্জা হয় মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা মাদক জিরো ট্রালারেন্স ঘোষনা করেছেন। কিন্তু পুলিশ প্রশাসনের কিছু অসৎ কর্মকর্তার কারনে দিন দুপুরে রাত দুপুরে বীর দাপটে তাদের অবৈধ মাদক ব্যবসা জমজমাট করে চালিয়ে যাচ্ছে কুখ্যাত চোরা কারবারি শ্রীপুর গ্রামের মুছা মিয়া এখন তাদের দলের সদস্য।
তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় সু-চতুর ফর ইসলাম মিয়া, ঝন্টু মিয়া, শাহপরান, মুছা মিয়া, নিজের ছেলে মেয়েদের নামে অবৈধ ইনকামের টাকায় শুধু জমি ক্রয় করে কোটি কোটি টাকার। তাদের লেবাস দেখলে মনে হবে ওরা সাধারন গরীব মানুষ। এরা নিজেদের বাড়ীতে রাত্রি যাপন করে না। তাদের আশ্রয়স্থল হল নামি দামি মানুষের বিলাস বহুল দালান কোঠায় রাত যাপন করে একমাত্র র্যাব বাহিনীর ভয়ে। এদিকে খবর নিয়ে জানাযায় সময়ে সময়ে গহীন অরণ্যের জঙ্গল থেকে বের হয়ে পুলিশের গাড়ীর সামনের গাড়ী দিয়ে যাতায়াত করে এই চক্রটি। অত্র এলাকার জনগনের দাবী আমরা পি.বি.আই পুলিশের তদন্তসহ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত সংস্থাগুলোর তদন্ত দাবী জানাই তাদের তদন্ত সাপেক্ষে মাদক ব্যবসায়ীদের দ্রুত আইনে গ্রেফতার করে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর জিরো ট্রলারেন্স ঘোষনা বাস্তবায়ন চাই। আসামীদের অবৈধ মাদক আমদানী বন্ধ করতে কঠোর শাস্তি প্রদান করে বাংলাদেশের ছাত্র যুবসমাজকে নেশার করাল গ্রাস থেকে রক্ষা করা হউক।
ক্রাইম রিপোটারের কাজ অপরাধ তুলে ধরা। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনগনের জান-মালের নিরাপত্তার অতন্দ্র প্রহরী পুলিশ। আর সেই পুলিশের দায়িত্ব অপরাধ নির্মূল করা। অপরাধ দমনে স্বাধীন চেতনার প্রফেশনাল পুলিশের সহযোগী কলম সৈনিক।
তথ্য অনুসন্ধানে- তথ্য চলমান।