প্রকাশিত: 28/10/2019
গাজীপুর টঙ্গী সাব-রেজিষ্টার অফিসে জাল জালিয়াতি দলিল করে প্রতিনিয়ত সাধারন মানুষকে হয়রানী করছে দলিল লেখক নিরঞ্জন চন্দ্র দাস । দলিল লেখক একটি সততার পেশা।
মানুষ অনেক আশা নিয়ে একজন দলিল লেখকের কাছে যায় সরকারি দলিল লেখার আইন অনুযায়ী সঠিকভাবে একটি দলিল তৈরি করে দিবে দলিল লেখক। যেন ভবিষ্যতে তার দলিলে কোন সমস্যা না হয়।
নিয়মে রয়েছে দলিল লেখক বায়া দলিল এর সাথে সম্পূর্ণ মিল রেখে সেই দলিল থেকে পরের দলিলটি করবে কিন্তু কিছু অসাধু লোভী বাটপার ছিটার দুই নাম্বার দলিল লেখক রয়েছে,যারা আইন অনুযায়ী সঠিক ভাবে তো দলিল লিখেই না
এবং মানুষ কে সঠিক সেবা না দিয়ে ভুল দলিল করে উল্টো হয়রানীর দিকে ঠেলে দেয়।আর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো কিছু দলিল লেখক মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে এক ব্যক্তির জমি অন্য ব্যক্তি কে লিখে দেয় বায়া দলিল এ টু জেট ফলো না করে।
দলিল লিখার সরকারি আইনের নিয়মকে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে তারা মানুষ কে হয়রানী করে প্রতিনিয়ত তেমনি একজন অহংকারী মানুষ,হয়রানীকারী, মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহারকারী জাল জালিয়াতি দলিল
লেখক গাজীপুর টঙ্গী সাবরেজিস্টার অফিসের নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস ও বাদল চন্দ্র দাস। পিতা : কৈলাস চন্দ্র দাস । গ্রাম : চিকুলিয়া। পূবাইল, গাজীপুর। অভিযোগ উঠেছে নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে জাল
জালিয়াতি দলিল করে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে আর হয়রানীর স্বীকার হচ্ছে তাদের মাধ্যমে সাধারণ ভুক্তভোগী মানুষ গুলো। তাদের বিরুদ্ধে রয়েছে ভুল ও জাল জালিয়াতি দলিলের একাধিক অভিযোগ তার মধ্যে একটি জাল
জালিয়াতির দলিলের প্রমান আপনাদের সামনে তুলে ধরছি। দলিল নং ১৫৬ আমমোক্তার নামা পাওয়ারের ২১ শতাংশের এই দলিল কুচক্রী লোক পূবাইলে জমির দালাল মেজবাহ উদ্দিন মোল্লা কে অন্যের জমি তার নামে দলিল করে দেয়
মোটা অংকের টাকা লেনদেন এর বিনিময়ে জাল জালিয়াতি এই দলিল লেখক নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস। প্রথমে সবাই মনোযোগ দিয়ে দেখেন ২১ শতাংশের ভায়া দলিলের তফছিল : দলিল নং - ১১০৯২, সাল ১৯৯১।
জমির পরিমান ৩৮ ১/২ (সাড়ে আটএিশ) শতাংশ। দাতা : আলহাজ্ব হুমায়ুন কবির। জে.এল নং- ১৫৫, পূবাইল স্থিত নং - ৩৩৭ প্লটের জমির সার্ভে নং ১৭১ ও ২৯০। উক্ত ১১৩ এ ও ১১৮ এ প্লটের জমি ২৩১ শতাংশের কাতে ৭৭ শতাংশ ইহার কাতে বিক্রিত
জমি আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের ৩৮ ১/২ (সাড়ে আটএিশ ) শতাংশ। ভিটি জমি নকশা ১। যার দক্ষিণে - রেল লাইন, পশ্চিমে - রেলওয়ের জমি, পূবে গ্রহীতার জমি নকশা শেষ, উওরে -আব্দুল লতিফ গং। এই দলিল হতে পাওয়ারের ২১ শতাংশের আমমোক্তার নামা
দলিলটি মেজবাহ উদ্দিন মোল্লা কে করে দেয় দলিল লেখক (সাড়ে আটএিশ ) শতাংশ চন্দ্র দাস। চলুন দেখি সেই দলিলের তফছিলটি। দলিল নং- ১৫৬ সাল ২০১৬। গ্রহিতা মেজবাহ উদ্দিন মোল্লা। মৌজা - পূবাইল,
জে এল নং- ১৫৫, হালে - ১০২ নং, সি এস ও এস এ ২৯০ নং এস এ -৭৪৪ নং খতিয়ান, আর এস ১৯৯ খতিয়ান, আর এস ১১৮২ দাগে খামা জমি ৩০ শতাংশ ইহার কাতে ২১ শতাংশ মাএ। যাহার উওরে - কর্নেল নরুন নবী ও কাজী মান্নাফ গং,
দক্ষিণে রেলওয়ে সড়ক, পূর্বে কাজী মোহাম্মদ আলী গং, পশ্চিমে রেলওয়ে জমি। দুইটি দলিল ১১০৯২ ও ১৫৬ মিলিয়ে দেখেন দলিলটি কি নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস ঠিক করেছে না ভুল করেছে ? সরাসরি জাল জালিয়াতি করেছে
নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস বায়া দলিলের সাথে ২১ শতাংশের দলিলটি সম্পূর্ণ ভুল। বাস্তব প্রমান লক্ষ করুন সবাই এস এ ৭৪৪ খতিয়ান আর এস ১৯৯ খতিয়ান আর এস ১১৮২ দাগ কোনটাই ১৯৯১ সনের ১১০৯২ নং বায়া দলিলে নাই
কিন্তু ২১ শতাংশের আমমোক্তার নামা পাওয়ারের দলিলে আসলে কিভাবে? এখানে দেখা যাচ্ছে স্পস্ট কাঠের চশমা পরেই দলিল করেছে দলিল লেখক নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস। বায়া দলিলে আছে ৩৮ ১/২ ( সাড়ে আটএিশ) শতাংশ
কিন্তু পরের ২১ শতাংশের দলিলে লেখা ৩০ শতাংশের কাতে ২১ শতাংশ। এখানে দেখা যাচ্ছে দ্বিতীয় কাঠের চশমা পরে দলিল লেখক নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস দলিলটি করেছে ? বায়া দলিলে লেখা ভিটি জমি দলিল লেখক নিরাঞ্জনন চন্দ্র দাস
২১ শতাংশের দলিলে লিখে দিয়েছে খামা জমি এখানে ও দেখা যাচ্ছে তৃতীয় কাঠের চশমা ছিল তার চোখে।বায়া দলিলে জমির চৌহুতি আছে এক রকম দলিল লেখক নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস ২১ শতাংশের দলিলে লিখে দিয়েছে অন্য রকম কোন মিল
নেই এখানে তার চোখে চতুর্থ কাঠের চশমা ছিল। ভুক্তভোগী সাংবাদিক পরিবার এই জাল জালিয়াতি দলিল লেখক নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস এর করা ২১ শতাংশ দলিলের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানায় । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু দলিল লেখক বলছে নিরাঞ্জন ১৫৬ নং এই দলিলটি অন্যায়ভাবেই করে দিয়েছে তা দলিল দুটি দেখলেই স্পস্ট বুঝা যায়। এবং নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস ও তার ভাই বাদল চন্দ্র দাস এই ধরনের দলিল বানিয়ে তারা টাকার পাহাড় করছে হয় তো কিন্তু অন্যদিকে সাধারণ
মানুষ হয়রানীর স্বীকার হচ্ছে এবং আমাদের টঙ্গী সাবরেজিস্টার অফিসের দূর্রনাম হচ্ছে। অপর দিকে তারা দুই ভাই টঙ্গী সাবরেজিস্টার অফিসের পরিবেশ নস্ট করছে অপর দিকে অনেকেই তাদের বাজে ব্যবহার ভুল
ও জাল জালিয়াতি দলিল করার কারনে তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। আমরাও চাই আমাদের সহকর্মী সবাই নিস্ধসঢ়;ঠা ও সততার সাথে কাজ করুক যেন আমাদের টঙ্গী সাবরেজিস্টার অফিসের পরিবেশটা সুন্দর সততা
ও দূর্রনীতিমুক্ত থাকে। মানুষ যেন তার প্রকৃত সেবা টুকু সঠিকভাবে পায়।অন্যদিকে ভুক্তভোগী পরিবার সাংবাদিক সূর্য আহমেদ বলেন দলিল লেখক নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস ও বাদল চন্দ্র দাস তাদের সাথে এই দলিলের বিষয়ে কথা বলতে গেলে
বা ফোনে আমরা কথা বললে এই জালিয়াতি ১৫৬ নং দলিলটি সমাধানের বিষয়ে কখনোই তারা দুই ভাই ভালো ব্যবহার করে না। এবং নিজের দোষটা স্বীকার ও করে না উল্টো হুমকি দামকি দেয় আমাদের পরিবারকে এবং জঘন্য খারাপ ব্যবহার করে তারা দুই ভাই।
নিরান্ধসঢ়;জন চন্দ্র দাস আরো বলেন যা মন চায় তা গিয়া করো তোমরা পারলে আমি এগুলোকে ভয় পাই না,কি করবা যাইয়া কর তো।আর তাই তাদের গ্রুবচক্র হুমায়ুন কবির, মেজবাহ উদ্দিন মোল্লা,
সহ আমরা বাধ্য হয়ে তাদের সবার নামে জিডি করি জয়দপপুর ও পূবাইল থানায় যার জিডি নং -১৬২৫ ও ৪২৮ ও ৪২৯। টাকার লোভে যে মানুষ ন্যায়কে ভুলে চোখে কাঠের চশমা পরে এক জনের জমি অন্য জনকে লিখে দেয়
তার জলন্ত প্রমান এই দলিল লেখক নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস।অন্যায় টা আমাদের সাথে হয়েছে তাই বুকে কতটা কস্ট কতটা হয়রানীর স্বীকার হচ্ছি তা অন্য কেউ বুঝবে না। মূলত দলিল লেখক নিরাঞ্জনচন্দ্র দাস আমাদের কে হয়রানী করার মূল কারন বা হোতা।
সে কুচক্রী জমির দালাল মেজবাহ উদ্দিন মোল্লা কে এই জালিয়াতি ১৫৬ নং দলিলটি করে দেওয়াতে মেজবাহ উদ্দিন গত চার থেকে পাচ বছর ধরে প্রতিনিয়ত কি পরিমাণ অন্যায়ভাবে হয়রানী করে যাচ্ছে আমাদের সেটা কেবল আল্লাহ জানে আর আমরাই জানি।
নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস সাহেব তো বুঝবে না তার ভাই বাদল চন্দ্র দাস তো বুঝবে না হয়রানীর কস্ট কী?কারন তাদের বাড়ি বা জমি তো অন্য কেউ লিখে নেয়নি। তাদের তো জাল জালিয়াতি দলিল দিয়ে কেউ গিয়ে ডিস্টার্ব করে না হয়রানী করে না,
যদি এই বিষয়টি তাদের সাথে ঘটতো তাহলে বুঝতো এই হয়রানীর কস্ট কতটুকু। আমরা ভুক্তভোগী সাংবাদিক পরিবার গাজীপুর সদর রেজিস্টার মহাদয়ের কাছে জোরালো অনুরোধ করছি আপনি দয়া করে এই দলিল লেখক নিরাঞ্জন চন্দ্র দাস
ও তার ভাই বাদল চন্দ্র দাস এর বিরুদ্ধে জাল জালিয়াতি দলিলের বিষয়ে একটি সুষ্ঠ তদন্ত কমিটি গঠন করে তাদের আইনে আওতায় এনে কঠোর শাস্তি প্রদান করার ব্যবস্থা করেন এবং তাদের লাইসেন্স বাতিল করা হোক যেন
তাদের দেখে অন্যায়ভাবে অর্থের বিনিময়ে আর কেউ জাল জালিয়াতি দলিল করে সাধারণ মানুষ কে হয়রানী করতে না পারে।এবং ভয় পেয়ে এই জঘন্য তম কাজটি থেকে দলিল লেখকরা
সব সময় বিরত থাকে এবং শতভাগ সততার সাথে যেন প্রতিটি দলিল লেখক তার কর্ম দায়িত্ব পালন করে সাধারণ মানুষ প্রকৃত সঠিক সেবাটুকু দিয়ে যায়। চলবে...