প্রকাশিত: 14/02/2020
খোঁজ নিয়ে জানা যায়- লুৎফুর ২০১৪ সালে মুরগী দোকান করতো। পরে দোকানটি তার মেঝো ভাইয়ের কাছে হস্তান্তর করে। এরপর থেকে লুৎফুর দৃশ্যত কর্মহীন ভবঘুরে জীবনযাপন করতে থাকে।
এরমাঝে হঠাৎ সে ডাচবাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যবসা শুরু করে। পাশাপাশি একটি গ্যাসের সিলিন্ডারের ডিলারশীপ নেয়। যেখানে প্রায় কয়েক শ’ সিলিন্ডার মজুদ রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন লুৎফুর নিজেই।
এছাড়াও রাতারাতি ৪টি দোকানপাটের মালিক বনে যায়। একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে- বছর তিনেক পূর্বে লুৎফুরের একটি গ্যাসের সিলিন্ডারবাহী গাড়ি চট্টগ্রাম থেকে ইয়াবাসহ আটক হয়েছিলো।
কিন্তু অদৃশ্য কারণে উক্ত ঘটনায় কোনো আইনগত অগ্রগতি পরিলক্ষিত হয়নি। এবং গাড়িটিও ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযোগের বিষয়ে লুৎফর জানান- স্থানীয়ভাবে কিছু লোক তার ব্যাপারে ষড়যন্ত্র করে মিথ্যা তথ্য দিচ্ছে।
ব্যবসায়ীকভাবে প্রতিদ্বন্ধি লোকজন এসব করছে। তবে গ্যাস সিলিন্ডারের দোকান যাবতীয় নীতিমালা মেনে করা হয়েছে কীনা জানতে চাইলে সে বিষয়টি এড়িয়ে যান।।