কক্সবাজারের টেকনাফে জাদিমোড়া-মোছনির গভীর অরন্যে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটলিয়ন-র্যাব এর সাথে গুলি বিনিময়কালে কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকি গ্রুপের ৭ সদস্য নিহত ।
একই সময় হ্নীলা ইউনিয়নের জাদীমুরা খাল এলাকায় বিজিবির সাথে গোলাগুলিতে ১জন অজ্ঞাতনামা মাদক কারবারী নিহত হয়েছে। এসময় আহত হয়েছে বিজিবির ৩ সদস্য।
জানাযায়, ২ মার্চ সোমবার গভীর রাতে কুখ্যাত ডাকাত জকি গ্রুপের আস্তানায় অভিযান চালালে ডাকাতদলের সাথে গুলি বিনিময় ঘটে এতে ঘটনাস্থলে ৭ ডাকাত নিহত হয়৷
র্যাব ১৫ এর অধিনায়ক আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ শেখ সাদী বন্দুকযুদ্ধে ৭ জন নিহতের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। আস্তানায় এখনো অভিযান চলিতেছে।
কক্সবাজারের টেকনাফে জাদিমোড়া-মোছনির গভীর অরন্যে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটলিয়ন-র্যাব এর সাথে গুলি বিনিময়কালে কুখ্যাত রোহিঙ্গা ডাকাত জকি গ্রুপের ৭ সদস্য নিহত ।
একই সময় হ্নীলা ইউনিয়নের জাদীমুরা খাল এলাকায় বিজিবির সাথে গোলাগুলিতে ১জন অজ্ঞাতনামা মাদক কারবারী নিহত হয়েছে। এসময় আহত হয়েছে বিজিবির ৩ সদস্য।
জানাযায়, ২ মার্চ সোমবার গভীর রাতে কুখ্যাত ডাকাত জকি গ্রুপের আস্তানায় অভিযান চালালে ডাকাতদলের সাথে গুলি বিনিময় ঘটে এতে ঘটনাস্থলে ৭ ডাকাত নিহত হয়৷
র্যাব ১৫ এর অধিনায়ক আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ শেখ সাদী বন্দুকযুদ্ধে ৭ জন নিহতের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। আস্তানায় এখনো অভিযান চলিতেছে।
এদিকে, টেকনাফে বন্দুকযুদ্ধে অজ্ঞাত পরিচিত একজন মাদক কারবারী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ৩ জন বিজিবি জওয়ান আহত হন।
ঘটনাস্থল হতে ১ লক্ষ ৫০ হাজার পিস ইয়াবা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। ২ মার্চ ভোররাতে টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের জাদীমুরা খাল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল মোহাম্মদ ফয়সল হাসান খান পিএসসি অভিযানের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘মিয়ানমার থেকে মাদকের একটি বড় চালান আসার গোপন সংবাদ পেয়ে সোমবার ২ মার্চ ভোররাতে টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের নয়াপাড়া বিওপির বিশেষ একটি টহল দল জাদিমোরা খাল সংলগ্ন পয়েন্টে অবস্থান নেয়।
কিছুক্ষণ পর মাদকের চালান নিয়ে নৌকাযোগে কয়েকজন ব্যক্তি কিনারায় উঠে পালিয়ে যাওয়ার সময় বিজিবি জওয়ানেরা চ্যালেঞ্জ করলে মাদক কারবারীরা বিজিবি জওয়ানদের লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে।
এতে বিজিবির ৩জন জওয়ান আহত হন। তখন বিজিবি জওয়ানেরা সরকারী সম্পদ ও নিজের প্রাণ রক্ষার্থে পাল্টা গুলিবর্ষণ করার কিছুক্ষণ পর পরিস্থিতি শান্ত হয়।
পরে ঘটনাস্থল তল্লাশী করে ১ লক্ষ ৫০ হাজার পিস ইয়াবা, ১টি দেশীয় অস্ত্র এবং ২ রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ গুলিবিদ্ধ অজ্ঞাত একব্যক্তিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য টেকনাফ উপজেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।
সেখানে আহত বিজিবি জওয়ানদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে গুলিবিদ্ধ অজ্ঞাত মাদক কারবারীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তার তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।