আইনের পোশাক পরে মাদকের সাথে জড়িত বেপরোয়া ঘুষ বাণিজ্য চালাচ্ছে, দফাদার সৈয়দ আলম

প্রকাশিত: 27/03/2020

ডে-নাইট নিউজ

আইনের পোশাক পরে মাদকের সাথে জড়িত বেপরোয়া ঘুষ বাণিজ্য চালাচ্ছে, দফাদার সৈয়দ আলম

দফাদার সৈয়দ আলম কিছু তথ্য : সৈয়দ আলম ছিলেন একজন গরিবের ছেলে। তার বাবা একজন সাধারন কৃষকের  কাজ করত, মা ছিল একজন গৃহীনী,  বাড়ি ভালুকিয়া তাদের বেশি জায়গা জমি নেই, এবং টাকা পয়সাও বেশি নেই, পরে সৈয়দ আলম গ্রাম পুলিশের চাকরি করতে শুরু করেন। 

মাত্র ১০-১১বছরের মধ্যে সেই কোটিপতি হয়ে যায় । বরইতলীতে সে জমি কিনে  বড় একটা বাড়ি তৈরি করেছে এবং একটি গাড়ি রয়েছে। আমরা অন্যান্য গ্রাম পুলিশ থেকে জানতে পারি মাত্র ১০-১১ বছরের মধ্যে এতগুলো করা  সম্ভব  নয়।

তাহলে সে এত অল্প সময়ের মধ্যে কিভাবে কোটিপতি হলো এই নিয়ে স্থানীয় জনগনের কাজ থেকে কিছু গোপন  তথ্য পাওয়া জায় সে কিভাবে কোটিপতি হন!

জনগণের কাছ থেকে কিছু তথ্য:

 গরিবের টাকা খেয়ে এবং মাদকের সাথে জড়িত হয়ে কোটিপতি  হচ্ছে  দফাদার সৈয়দ আলম।বান্দরবান জেলা নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ঘুমধুম ইউনিয়নের অন্তর্গত ৯নং ওর্য়াডের  বরইতলী নামক স্থানিয় বাসিন্দারা বলেন মাদক তৈরি করার জন্য বিভিন্ন রকম সাহায্য সহযোগিতা করে এবং বিভিন্ন জায়গায় এই মাদক সরিয়ে দিতে  সাহায্য করে   দফাদার সৈয়দ আলম ।

তারা বলেন যাদের কে মাদক তৈরি জন্য বিভিন্ন রকম সাহায্য করে আবার তাদের কাছ থেকে প্রতি ১লিটারে ৮০ টাকা ধরে নিয়ে নেই। আর যারা এই টাকা দিতে না পারে সে নিজে প্রসাশন এনে তাদের কে ধরে দিয়ে মামলা দেয়  এবং সেই মামলার চাক্কী হয়ে তাদের কাছ থেকে টাকা হাজার হাজার টাকা আদায় করে।

পরে সেই মামলার মধ্যে চাক্কী দিতে যায়না বলে জানান জনগণ। তারা  আরও বলেন যদি কেউ তার এই গোপন তথ্য কোন প্রসাশন বা সাংবাদিক কে বলে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে দেবে  বলে জানান দফাদার সৈয়দ আলম। তাই এই ভয়ে এই ওর্য়াডে সাবাই  তাকে ভয় পেয়ে  তার বিরুদ্ধে অভিযোগ  দেয় না।

আবার সাংবাদিকেরা আসার পর  কিছু কিছু জনগন তার গোপন  তথ্য সাংবাদিকের কে জানিয়ে  সাহায্য করেন জনগন। জনগণরা প্রসাশনের কাছ থেকে  অনুরোধ করে যাতে সেই ঘুস খাওয়ার জন্য, এবং মাদকের সাথে জড়িত থাকার জন্য  আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

আরও পড়ুন

×