লক্ষীপুরে চিংড়ী পোনা আহরনের নামে ধ্বংস হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতিরমাছ সহ জলজ প্রানী

প্রকাশিত: 31/05/2020

রফিকুল ইসলাম

লক্ষীপুরে চিংড়ী পোনা আহরনের নামে ধ্বংস হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতিরমাছ সহ জলজ প্রানী

লক্ষীপুরের মেঘনা নদীর উপকূলীয় এলাকাসহ বিভিন্ন চর-চরাঞ্চলের জেলেরা অবাধে অবৈধ গলদা চিংড়ী পোনা ও বাগদা চিংড়ী পোনা আহরণ করছে ।

চিংড়ীর এ রেনু পোনা আহরনের নামে প্রতিনিয়ত ধ্বংস হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছসহ হাজার জলজ প্রানী । জেলার মজুচৌধুরীর হাট বুডির ঘাট, মতির হাট,বাত্তিরখাল, নাছির গন্জ ,তালতলাবাজার ,কঢুরিয়া ঘাট ,লুধুয়া ঘাট, চেয়ারম্যানের ঘাট সহ আরো অন্যান্যা এলাকায় যে দিকে চোখ যায় সেই দিকে অবৈধভাবে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ রেনুপোনা আহরণ করেছে বিভিন্ন পেশাজীবি মানুষ।

বছরের মার্চ থেকে শুরু করে জুলা্ই মাস পর্যন্ত জেলেরা চিংড়ীপোনা ও বাগদা আহরণ করে জীবিকা র্নিবাহ করে বিভিন্ন পেশাজীবি মানূষ। প্রশাসনের নজরদারি না থাকায় নিষেধাজ্ঞ অমান্য করে প্রজনন মৌসুমে দেদারছে চিংড়ীপোনা বাগদা শিকার করে অন্যদিকে একশ্রেনীর প্রভাবশালী মহল অত্র এলাকার বিভিন্ন স্থানে অসংখ্য দোকানঘর আড়ত বানিয়ে প্রকাশ্যে ও ক্রয় বিক্রয় করছে।

এ প্রভাবশালী মহল লকডাউনের মধ্যে জেলেদের কাছ থেকে ক্রয় করে সিলভারের পাতিল প্লাষ্টিকের ড্রাম করে লক্ষীপুর থেকে খূলনা, বাগেরহাট,ঢাকা,চট্রগ্রাম যশোর সহ বিভিন্ন অঞ্চলের চিংড়ীর ঘেরে উচ্চহারে বিক্রি করছে।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মশারী, ঠেলাজাল,বিহিন্দীজাল, মইজাল দিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা সহ হাজারও জলজ প্রানী বা চোজ শুকনো জায়গায় ফেলে দিয়ে চিংড়ীপোনা বাগদা সংগ্রহ করেছে।

এ চিংড়ীপোনা ক্রয় বিক্রির আড়তদার ও দোকানদার মালিকরা হলেন তালতলা ঘাটের আডতদার আমজাদ, ইছমাইল. সবুজ, নিশাদ, রশিদ

কোম্পানী ,আনোয়ার .হারুন, কঢুরিয়া ঘাটে মাইন উদ্দিন , জামল ,মাহফুজ.ছায়েদ ,ছোট্র ,আবু , আব্দুল হাইসহ প্রমুখ ।

আরও পড়ুন

×