প্রকাশিত: 14/08/2020
কক্সবাজারের রামু উপজেলার অন্তর্গত, গর্জনিয়ার সাং ফাত্রিুকাটা নামক এলাকার এক যুবক মানবপাচারে জড়িয়ে আছেন বলে অভিযোগ উঠে। তিনি ৩, নাম্বার কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রতিবেশী এলাকার ছেলে, সে সামাজিক নিয়ম অমান্য তাকরীর মধ্যে একজন এমন কোন খারাপ কাজ নেই সে করে না, সে সব খারাপ কাজে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছে। এই নিয়ে এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য, যারা রয়েছেন তাদের কাছে অনেক বিচার আছে, এলাকার চেয়ারম্যান মেম্বারের বিচার অমান্যকারী। মোঃ ইউনুস( ৫৫),পিতা মৃত মোঃ ইসমাঈল, ছেলে মোহাম্মদ ইউনুস নামের এই ব্যক্তি অনেকদিন যাবত মানবপাচার চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। তার বিষয়টি একটু খতিয়ে দেখতে বের হয়ে এলো, বিগত ১১,বছর ধরে মানবপাচারের জড়িয়ে আছেন কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের মোহাম্মদ ইউনুস, তাদের একটি সিন্ডিকেট রয়েছে বলে জানা যায়। তাদের মূল উদ্দেশ্য হলো সাধারণ জনগণ এবং অসহায় মানুষদেরকে ভুলিয়ে ভালিয়ে, সৌদি আরবের ভিসা দিবে বলে টাকা নিতেন এবং দুইনাম্বার ভিসা দেখি টাকা হাতিয়ে নেওয়া তার পেশা ছিল। বিদেশে পারাপার করে দেওয়ার কথা বলে অনেক সহজ সরল মানুষদের কাছ থেকে অনেক টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে দাবি করেন, দুইজন সহজ-সরল ব্যক্তি এবং তারা আজকে জন্য অনেক অসহায়, তার ফাঁদে পড়ে দিয়ে ফকির বনে গেছেন দুই জন ভুক্তভোগী।মানব পাচারকারী ইউনূসকে, বিশ্বাস করে দুই লক্ষ আশি হাজার টাকা প্রদান করেছেন, নন্দা খালী দুই আসহায় পরিবার। তার চক্রের মধ্যে পড়ে নিঃস্ব হয়ে গেছেন। রামু উপজেলার অন্তর্গত জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়নের নন্দাখালী মুড়াপাড়া ৩,নাম্বার ওয়ার্ডের ,( এক নাম্বার নুরুল আমিন ) পিতা, সিদ্দিক আহমদ,(দুই নাম্বার, জাফর আলম) পিতা আজিজুর রহমান। এই দুজনের কাছ থেকে কয়েকদফা করে টাকা নিয়েছেন, সর্বমোট টাকার পরিমান হল , দুই লক্ষ আশি হাজার টাকা, নিয়েছেন মোহাম্মদ ইউনূস, এই নিয়ে তার বাড়িতে খোঁজ করার জন্য গেলে পরিবারের বাকি লোকজন এই লেনদেনের বিষয়টা অস্বীকার করেন। এবং কোন কথা বলতে পারবে না বলেই জবাব দেন। এই নিয়ে বিগত ১১ বছর ধরে পালিয়ে গেছেন, মানব পাচারকারী ইউনুস , তার মোবাইলে কল দিলে নুরুল আমিন এবং জাফর আলমকে উল্টো মামলা দেওয়ার হুমকি দেন, এবং গালাগালি থেকে ধরে মারধোর করার হুমকি ধমকি দিয়ে যাচ্ছেন সার্বক্ষণিক,সে আরো বলে আমার কাছ থেকে কিভাবে টাকা আদায় করবে আমি দেখব, বলে উল্টা হুমকি দিয়েছেন মানব পাচারকারী (মোহাম্মদ ইউনুস) টাকা নেওয়ার সময় এলাকার গণ্যমান্য মানুষদেরকে সাক্ষী রাখেন। এই নিয়ে এলাকার ইউপি সদস্যদের কে জানালে তারা ইউনূসকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসে, এবং এলাকার মেম্বার চেয়ারম্যান বিচারের রায় প্রদান করলেন নুরুল আমিন, এবং জাফর আলমকে, টাকা দিয়ে দেওয়ার জন্য বলেন, এই পরিষদের বিচারের সময় আরো এলাকার সাধারণ জনগণ উপস্থিত ছিলেন। মানব পাচারকারী ইউনূসকে আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য, জোর দাবি জানালেন,নুরুল আমিন এবং জাফর আলম, পাওনা টাকার মালিক আরো বলেন টাকার লেনদেন করার সময় আমাদের কাছে ওরজিনিয়াল ডকুমেন্টস পত্র আছে, আমাদের নিজের টাকাটা আমরা কেন ফিরে পাবো না। এই টাকার জন্য অপেক্ষায় আছি বিগত ১১,বছর ধরে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একাধিক আইনের মধ্যে সমাজের মানবপাচারকারী যারা রয়েছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের অনেক ব্যবস্থা নেওয়া আছে।তারপরেও কিভাবে মানব পাচারকারী ইউনুস এত অপরাধ করার সুযোগ পাই, এর পেছনে কার হাত আছে, কে তাকে সহযোগিতা করে খুঁজে বের করার জন্য অনুরোধ, যারা মানব পাচারের সাথে জড়িয়ে আছেন তাদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দিতে হবে। আমাদের এখন দরকার আইনের সহযোগিতা, যারা আইন রক্ষক আছেন, তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জানাতে চাই এই বিষয়টা নিয়ে খতিয়ে দেখার জন্য অনুরোধ এবং সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে,এই মানবপাচারকারির বিষয়টি সঠিক তদন্ত করে করার জন্য আবেদন জানালেন। নুরুল আমিন এবং জাফর আলম, তারা আজ অনেক অসহায় এই দুই পরিবার আজ নিঃস্ব হয়ে গেছে মানব পাচারকারী ইউনূসের ফাঁদে পড়ে। আমরা সবাই মিলে এই সঠিক বিচারের দাবি জানাচ্ছি।