প্রকাশিত: 14/08/2020
কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার দক্ষিণ মিঠাছড়ি এলাকায়,,
কলেজ পড়ুয়া এক ছাত্রকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। জানা যায় দক্ষিণ মিঠাছড়ি সমিতি পাড়া 6 নং ওয়ার্ড এলাকার তাঁতী লীগ নেতা রশিদুল হকের পুত্র ( জসীমউদ্দীন ২২) কে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে । গত 7 আগস্ট 2020 ইংরেজি তারিখ হইতে নিখোঁজ হন কলেজ পড়ুয়া ছাত্র জসিম উদ্দিন । আত্মীয় স্বজন সহ বন্ধুদের বাসায় খোঁজাখুঁজি করার পরেও কোথাও পাওয়া যায়নি। তাকে,,, ঘটনার দুই দিন পর 9 আগস্ট রামু থানার বরাবর নিখোঁজ ডায়েরি হিসেবে একটি জিডি করেন জসীমউদ্দীনের পিতা রশিদুল হক। রামু থানার জিডি নং ৩৪৮/ ২০ তারিখ 9 আগস্ট 2020 ) '' অন্যদিকে পিতা রশিদুল হক ছেলেকে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করার পর পাওয়া না গেলে বিশেষ গোপন সূত্রে খবর পান তার ছেলেকে অপহরণ করা হয়েছে । অভিযোগকারী পিতা বলেন ! কিছু লোভী অসৎ ও চিহ্নিত মাদক কারবারি -- বারবার রশিদুল হক এর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করে আসছে এবং তার জমি জমা-সম্পত্তি জোরপূর্বক দখল করবে হুমকি দিয়ে আসছিল এরা তার ছেলেকে অপহরণ করতে পারে বলে মন্তব্য রশিদুল হকের।। এরা কক্সবাজার জেলা র ঝাওতালা থেকে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে চুরি করে ,, দক্ষিণ মিঠাছড়ি সমিতিপাড়া 6 নং ওয়ার্ড এলাকায় বর্তমানে বসবাস করেন। তারা হলেন '' কালা মিয়ার পুত্র জিয়াবুল হক ৩৫ ) ও তার বোন আয়েশা বেগম ,, স্বামী মৃতঃ আমিন ফকির ।ভাই বোন দু'জনই চিহ্নিত মাদক কারবারি বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসীরা -- এরা দুইজন ও তাদের সহযোগীদের নিয়ে ছেলে জসীম উদ্দীনকে অপহরণ করেছেন ' এমনটাই দাবি পিতা রশিদুল হকের। তিনি আরও জানান কিছুদিন আগে তার ছেলে কে অপহরণ করবে বলে হুমকি ও দিয়েছিলেন চিহ্নিত মাদক কারবারি জিয়াবুল হক । সন্দেহভাজন অপহরণকারী জিয়াবুল হক ও আয়েশা বেগম কে -- মুঠোফোনে বক্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হলে মোবাইল রিসিভ না করার কারণে বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি । তবে কেন , অপহরণ করেছে সে বিষয়ে এখনও কিছু বুঝতে পারেননি অভিযোগকারী ও তার পরিবার । চিহ্নিত মাদক কারবারি জিয়াউল হকের বিরুদ্ধে রামু থানায় ও কক্সবাজার সদর থানা সহ মাদক কারবারি হিসেবে কয়েকটি লিস্ট তালিকা ও রয়েছে। এদিকে রামু থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল খায়ের কে বিষয়টি অবগত করা হলে অপহরণের বিষয়ে কিছু জানেন না বলেন , যদি লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি