প্রকাশিত: 20/08/2020
কক্সবাজারের রামু উপজেলার অন্তর্গত দক্ষিণ মিঠাছড়ি পূর্ব উম খালীর মুক্তার বাপের পাড়া বাসিন্দা।সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় পাহাড় কাটার দৃশ্য, এই দুইজন ভূমি দর্শক নাম, মোঃ আজিজুল হক ( ৩২),এবং তার ভাই হাফিজ উল্লাহ (২৮) পিতা মৃত, গোলাম রশিদের, দুই ছেলে ভূমিদস্যু আজিজুল হক এই নামের ব্যক্তি কে পাহাড় কাটার সময় বাধা দিলে উল্টো গালিগালাজ করে, এলাকার সাধারন জনগন পাহাড় না কাটার জন্য বললে উল্টো সাধারণ জনগণকে হুমকি দেন। এই স্বাধীন বাংলাদেশ এত সাহস কি করে পাই, এদের পিছনে কে আছে জানতে চাইলেন জনতা। সরকারি পাহাড় কেটে ফেলার অভিযোগ ওঠে, প্রতিনিয়ত পাহাড় কেটে ফেলার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। পাহাড় কাটার স্থান হল বড়ুয়া পাড়া পূর্ব ও দক্ষিণ পাশে, এই ভূমি দর্শকের কারণে অনেক উচু উচু পাহাড় আমাদের কাছ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। পাহাড় হচ্ছে সরকারি বন বিভাগের দেখাশোনার দায়িত্ব এর মধ্যে থাকে সেখানে কি করে এই ভূমি দর্শকরা প্রতিনিয়ত পাহাড় কাটতে পারে।
বিগত কয়েকদিন ধরে দেখা যাচ্ছে , যেখানে যায় সেখানে শুধু পাহাড় কাটার আর পাহাড় কাটা এই নিয়ে বনবিভাগের কোন ধরনের উদ্যোগ নিতে দেখা যাচ্ছে না। মনে হয় বনবিভাগ লকডাউনে আছে না হলে ভূমি দর্শক যারা আছে তারা প্রতিনিয়ত পাহাড় করতে পারত না। সরকারি পাহাড় দেখাশোনা করার জন্য প্রতিটা স্থানে সরকারি কর্মকর্তা দিয়েছেন। প্রশাসনিক কর্মকর্তার অনেক উদ্যোগ নেওয়া থাকলেও তাদের অবর্তমানে অনেক পাহাড় কেটে জমি বানিয়ে ফেলেন ভূমিদস্যুরা, এই সরকারই পাহাড় কেটে ফেলি ভূমিদস্যুরা অনেক ঘর বাড়ি তৈরি করতে দেখা গেছে, বন বিভাগের কর্মকর্তারা যদি এভাবে চুপ থাকে তারা অভিযান চলমান না রাখলে তাহলে ভূমিদস্যুরা পাহাড় কাটার জন্য সুযোগ পাবে। এই নিয়ে বন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানায়, আপনারা এই বিষয়টা খতিয়ে দেখবেন, পাহাড়-কাটা বিষয়টা যদি সত্যি হয়, তাদেরকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দাবি জানাচ্ছে সচেতন নাগরিক। বিষয়টা এড়িয়ে যাবেন না, আপনারা চাইলে বাঁচাতে পারেন এই বড় বড় পাহাড়। অভিযান চলমান রাখেন সার্বক্ষণিক। এইটা দক্ষিণ বন বিভাগের আওতাধীন।