প্রকাশিত: 15/10/2019
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবরার ফাহাদ রাব্বীকে প্রথম আঘাতটি করেছিলেন আসামি মো: মেহেদী হাসান রবিন ।
তিনি শিবির হিসাবে সন্দেহ করে ধরে আনার পর । রবিন আবরারের মুখে কয়েকটি থাপ্পড় মারে । এর পরই অন্য আসামিরা রশি ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে হানিয়ে পরেন আবরারের উপর । মেহেদী হাসান রবিন বলেন শিবির সন্দেহে আবরার কে তারা ১০১১ নম্বর রুমে নিয়া হয় । আর আবরার কোনো কথা স্বীকার করছিলো না । আর তার জন্যই আমি তাকে কয়েকটি থাপ্পড় মারি । এরপর অন্যরা (বাকি আসামিরা) আবরারকে ক্রিকেট স্টাম্প ও রশি দিয়ে মারে।আবরার ওপর নির্যাতন চলাকালে আমি কয়েক দফা ওই রুম থেকে বের হই। আবার ওই রুমে ফিরে আসি। ইফতি মোশাররফ সকাল, মো. মেফতাহুল ইসলাম ওরফে জিয়ন, মো. অনিক সরকার ওরফে অপু ও মো. মোজাহিদুর রহমান (চারজনই আসামি) আবরারকে সরাসরি ক্রিকেট স্টাম্প ও রশি দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় আবরার।