প্রকাশিত: 12/01/2020
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় এজহারভুক্ত পলাতক আসামি মোর্শেদ অমত্য ইসলামের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ রোববার ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম ইয়াসমিন আরার আদালতে আত্মসমর্পণ করে আইনজীবীর মাধ্যমে জামিনের আবেদন করেন তিনি।
এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন, চকবাজার থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মাজহারুল ইসলাম ।
এ মামলায় গত ৫ জানুয়ারি চার পলাতক শিক্ষার্থীকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন আদালত। ১৩ জানুয়ারি এ বিষয় প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য রয়েছে।
পালাতক ৪ আসামিরা হলেন- মোর্শেদ অমত্য ইসলাম, এহতেশামুল রাব্বি তানিম, মোস্তবা রাফিদ, ও মোর্শেদুজ্জামান জিসান এদের মধ্য মোর্শেদ অমত্য ইসলাম আত্মসমর্পণ করেছেন ।
গ্রেফতার ২১ জন হলেন-খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, মো. মুজাহিদুর রহমান, মুহতাসিম ফুয়াদ, মো. মনিরুজ্জামান মনির, মো. আকাশ হোসেন, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মো. মেহেদী হাসান রবিন, মো. মেফতাহুল ইসলাম জিওন,শামসুল আরেফিন রাফাত ও এস এম মাহমুদ সেতু, মুনতাসির আলম জেমি, মাজেদুর রহমান, শামীম বিল্লাহ, মোয়াজ আবু হুরায়রা, এ এস এম নাজমুস সাদাত, ইসতিয়াক আহম্মেদ মুন্না, অমিত সাহা, মো. মিজানুর রহমান ওরফে মিজান ।
উল্লেখ্য, গত ৬ অক্টোবর রাতে ফেসবুক স্ট্যাটাস দেয়ার জেরে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ডেকে নেয় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী । এরপর রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডোর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।