প্রকাশিত: 26/04/2021
লকডাইনে গনপরিবহন বদ্ধা থাকায় কিছু সংখ্যাক অফিস ,ব্যাংক, মিলকারখানা খোলা থাকা প্রতিনিয়ত এ সব অফিস গ্রামী মানূষ রাস্তায় নামতে হয় কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য তখন তাদের এক মাত্র বহন ছিল সি এন জি ব্যাক্তিমালাধীন প্রাইভেট তবে এর মধ্যে দাবিয়ে বেড়াচ্ছে সিএন জি । এসব সি এন জি যাত্রী বহরের ফাদেঁ সুযোগ বুঝে যাত্রীর সব কিছু চিনিয়ে নিয়ে লোকালয়হীন নেমে দেয় অনেকের অভিযোগ রয়েছে । আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীর তৎপর থাকা সস্তেও এ ছিনতাই কারীরা বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে ছিনতাই কারীরা তাদের কার্যক্রম করে থাকে । আজ সোমবার ( ২৬ এপ্রিল ) সকাল ৬ : ৪৫ মিনিটে রাজধানী কুড়িল বিশ্ব রোড়ে থেকে গাউছিয়া যাওয়ার পথে এ সি এন জি যাত্রী বহনের ফাদঁ ফেলে মো. খলিল বেপারী (২৮) নামে এক ব্যাক্তির কাছ থেকে নগদ ১ লাখ ৪২ হাজার টাকাসহ একটি মোবাইল চিনিয়ে নিয়ে যায় । খলিল বলে আমি নতুন বাজার থেকে সি এন জি যোগে কুড়িল বিশ্ব রোড় পৌছলে উৎপেতে থাকা ছিনতাইয়ের সি এন জিটি গাউছিয়া বলে ডাকতে থাকে তখন আমি উক্ত সি এন জিতে উঠে বসি সেই সময় সি এন জিতে একটি লোক দেখতে পাই এরপর কুড়িল বিশ্ব রোড় থেকে কিছ‚ দুর যাওয়ার আর একজন লোক উঠে । উক্ত লোক উঠার পর গাড়ী গতি বেড়ে যায় এর মধ্যে বসুন্ধরা পুলিশ চেক পোষ্ট পার হওয়ার পার্শ্বে থাকা দুই লোক ঘাড় চেপে ধরে এবং সি এন জির চালক রশিবের করে দেয় অতপর তারা আমার হাত পাঁ চোখ বেধে আমার পকেটে থাকা ২২ হাজার বাকী টাকা আমার ব্যাগ নিয়ে যায় । এ সময় আমি চিৎকার করতে চাইলে আমার ঘাড় চেপে ধরে এরপর নীলা মার্কেট পার হওয়ার আমাকে মুখ বেধে রাস্তার পাশে আমাকে ফেলে দেয় । পরে স্থানীয় লোক জন এসে আমাকে উদ্ধার করে আমার ভাইকে ফোন দেয় আমার ভাই ঘটনা স্থলে গিয়ে আমাকে প্রথমে খিলক্ষেত থানায় নিয়ে যায় আমার ঘটনার বর্ননা শোনে তারা বলে এটা আমাদের খিলক্ষেত থানা নয়, পরে ভাটারা থানার গাড়ীতে তোলে দেয় কিছু দুর যাওয়ার পর ভাটারা গাড়ীর কর্মরত এস আই বেল্লাল তাদের গাড়ী থেকে নামিয়ে দেয় । সেখানে স্থানীয় সাংবাদিকের নজরে আসলে তিনি তাদেরকে ভাটারা থানায় নিয়ে যায় । ভাটারা থানার আফিসার ইন্চাজ (ওসি ) মোক্তারুজ্জান ঘটনার কথা শুনে বলে যে , এটা খিলক্ষেত থানা এলাকা পরে স্থানীয় সাংবাদিকের অনুরোধে ভাটার থানা অভিযোগ হিসাবে মামলা এপিআর করেছে । বর্তানে অভিযোগটি তদন্ত করছে বলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এআই বেল্লাল জানান ।