ঈদের কেনাকাটা : এক এলাকার ক্রেতা যেতে পারবেন না অন্য এলাকায়

প্রকাশিত: 08/05/2020

নিজেস্ব প্রতিবেদন

ঈদের কেনাকাটা : এক এলাকার ক্রেতা যেতে পারবেন না অন্য এলাকায়

প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের মধ্যে রমজানের ঈদের কথা চিন্তা করে শপিং মল ও মার্কেট খোলা রাখা হয়েছে। এদিকে শপিং মল ও মার্কেট খোলা রাখা এবং জনসাধারণের কেনাকাটার ক্ষেত্রে ১৪ দফা নির্দেশনা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। 

গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএমপির গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব নির্দেশনার কথা জানানো হয়েছে।

এসব নির্দেশনা গুলো হলো:-

এক এলাকার ক্রেতা অন্য এলাকায় গিয়ে কেনাকাটা করতে পারবেন না। এছাড়াও প্রত্যেক ক্রেতাকে সঙ্গে রাখতে হবে জাতিয় পরিচয়পত্র।

সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত শপিং মল ও দোকান খোলা রাখতে পারবে। ক্রেতারা নিজ নিজ এলাকার দুই কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত শপিং মলে কেনাকাটা করতে পারবেন।

শপিং মলের প্রবেশমুখে স্বয়ংক্রিয় জীবাণুনাশক টানেল বা চেম্বার স্থাপন করতে হবে এবং তাপমাত্রা মাপার জন্য থার্মাল স্ক্যানারের ব্যবস্থা রাখতে হবে।

মার্কেটে প্রবেশের ক্ষেত্রে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। 

মাস্ক পরিধান ব্যতীত কোনও ক্রেতা দোকানে প্রবেশ করতে পারবেন না। শপিং মল, বিপণি বিতানের সামনে সতর্কবাণী ‘স্বাস্থ্যবিধি না মানলে, মৃত্যু ঝুঁকি আছে’ সংবলিত ব্যানার টাঙাতে হবে। 

শপিং মলে প্রবেশ, বাহির ও কেনাকাটার সময় ক্রেতা-বিক্রেতাকে কমপক্ষে এক মিটার দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।

শপিং মলগুলোতে বয়স্ক, শিশু ও অসুস্থদের গমনাগমনে নিরুৎসাহিত করতে হবে।

মলগুলোতে যাতায়াতের জন্য সীমিত পরিসরে সাধারণ রিকশা ও সিএনজি চালু থাকবে। তবে সিএনজিতে দুজনের বেশি থাকতে পারবে না।

আরও পড়ুন

×