লেংটা নারীর বাইরে লাল ভেতরে কালো

প্রকাশিত: 24/10/2020

শামীম আহমেদ

লেংটা নারীর বাইরে লাল ভেতরে কালো

লেংটা নারীর বাইরে লাল ভেতরে কালো

••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••

আমার মনে হয় যারা ধর্ষণের শিকার এমন নারীরা ঘরের বাইরে লাল পোশাক পড়ে এবং ঘরে ভেতরে তারা কালো পোশাক পড়ে। পর পুরুষকে আকর্ষন করতে এটা তাদের রূপ প্রকাশের কৌশল। এ সংক্রান্ত আমি একটি গবেষনার ফল দেখলাম। গবেষনাটিতে বলা হয়েছে, লাল রঙের পোশাকের সাথে রয়েছে যৌনতার একটি প্রত্যক্ষ সংযোগ। এবং কেবল লাল পোশাক নয়, লাল রঙের পোশাক পরিহিত নারীর সাথে থাকলেও তা পুরুষকে সমানভাবে আকর্ষণ করে! ইউরোপিয়ান জার্নাল অব সোশ্যাল সাইকোলজিতে গবেষক দলের প্রধান স্টিভেন জি ইয়ং বলেন যে, সাম্প্রতিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে নারী-পুরুষের যৌন মিলনে রঙের একটি বড় ভূমিকা আছে। যেহেতু নারীদের যৌন উত্তেজনার সাথে গাল, ঠোঁট, গলা, বুক ইত্যাদি অঙ্গ রক্তাভ হয়ে যাওয়ার একটি সম্পর্ক আছে, তাই লাল রঙটি তাঁদেরকে আবেদনময়ী করে তোলে বিপরীত লিঙ্গের চোখে। এবং পুরুষদেরকে আকর্ষণ করতে চাইলে লাল রঙ হতে পারে অব্যর্থ হাতিয়ার। বাঙালি এই শরির অর্ধেকটা খুলে একটি লাল রঙের ব্লাউজ পড়ছে। এটা নিয়ে গবেষনা করতে করতে আমার ১৫টি বছর কেটে গেলো। পর্যবেক্ষন প্রকাশ করতে পারিনি এখনও। পর্যবেক্ষন প্রকাশ করলেই তা কোন না কোন নারীর মনে আঘাত করতে পারে, নারীর শরিরের স্বাদ নিয়ে রবীন্দ্রনাথ লিখছেন- “ নরমাংসের স্বাদ পাইলে মানুষের সম্বন্ধে বাঘের যে দশা হয়, স্ত্রীর সম্বন্ধে তাহার ভাবটা সেইরূপ হইয়া উঠে ”। একদম সত্যি কথা এটাই, যে পুরুয আগে নারীর স্বাদ পেয়েছে তারা নারীর এমন খোলা দেহ দেখলে সেই স্বাদের কথা নিশ্চই মনে করবে। এমন সব পুরুষের হৃদয়ে এই নারীর শরির কি বার্তা দেবে? এই মহিলাকে আমি দেখছি গুলশানের চেইন সুপার সপ "আগোরা"তে। তখন আমার সাথে ছিলো এক লোক যিনি শতো নারীর স্বাদ পেয়েছে। সিনিয়র জুনিয়র সব পর্যায়ের নারীর স্বাদ নিয়েছে এমন একজন লোকের নিকট থেকে আমার আছে নানান রকম অভিজ্ঞতা। যে লোক বলে যৌনতা পোশাকে নয়, যৌনতা পুরুষের মস্তিস্কে! লিঙ্গহীন এমন বোকা মানুষের কাছে আমার প্রশ্ন- সেই মস্তিস্কটা কি সক্রিয়? নাকি নিস্ক্রিয়? অর্থাৎ মৃত্যু মানুষের মস্তিস্ক নাকি জীবিত মানুষের মস্তিস্ক? তাদেরকে বলতে চাই, শোন হে নিস্তেজ দেহের মানুষের- যৌনতা তো প্রাকৃতিক চাহিদা। অন্তরে সকল মানুষ এটাই লালন করে, হোক নারী কিংবা পুরুষ।

শহরের একটু ধনী শ্রেনীর নারীরা যখন শপিং বা কোন সামাজিক পার্টিতে যায় তখন তাদের পোশাক এমনই থাকে। এই পোশাক দিয়ে তারা নিজেরদেরকে উচ্চমানের পরিবারের লোক হিসেবে জানান দিতে চায়। আমি দেখছি এরা বাসায় থাকা কালে সম্পর্ন উলঙ্গ থাকে। থাকুক, তাতে আমার কি? এটা তাদের একান্ত বিষয়। এই ধরনের পরিবারে অনেক মেয়েরা তাদের খোলামেলা ছবি ফেসবুকে দিয়ে যৌনতার বিরুদ্ধে লিখে লিখে বলছে- পোশাক কি ধর্ষণের কারন?

শৈশবের একটি অভিজ্ঞতা মনে পড়ছে যা স্টিভেন জি ইয়ং ঠিকই বলছেন লাল জামা কাপর পড়া অবস্থায় কোন মানুষকে দেখলে কুকুর বা গরু তাকে তারা করে। লালের সাথে কিযে এক আকর্ষন তা এই মহিলা অর্ধেক ব্লাউজ পড়ে দেখিয়ে দিলো। গবেষক স্টিভেন জি ইয়ং এর কাছে এই মহিলাকে লেংটা অবস্থায় হাজির করলে হয়তো নারীর শরির নিয়ে নতুন কোন গবেষনা তিনি করতে পারতেন।

আমার লেখা "ধর্ষণের দর্শন" ধারাবাহিক গল্প পড়ে একজন নারীবাদী আমাকে বলছে - নারী যদি আকর্ষনীয় রূপে সেজে চলাফেরা করে তবে পুরুষের সমস্যা কোথায়?

বাদী। আগে বুঝতাম নারীর যৌনাঙ্গকে বাদী বলা হয়। কারন এই শব্দটি আমি প্রথম শুনছি গ্রামে চাচার একটি গ্ররু প্রজনন কালে। তখন এক চাচাত ভাইয়ের মুখে উচ্চরন করতে। সে বলছে- "গাইওল গরুর বাদী ভিজে গেছে" অর্থাৎ গাভির যৌনাঙ্গকে সে বাদী হিসেবে চিহ্নিত করছে। বরিশালের লোকেরা ওই শব্দটির অর্থ বুঝবেন। বড় হয়ে ঢাকায় এসে নারীবাদী শব্দ শুনে প্রথম বুঝতাম যে নারী বাণিজ্যিক ভাবে যৌনতা করে তাকে নারীবাদী বলে।

আপনাদের সামনে যদি এক বাটি তেঁতুল কেউ খুব স্বাদ করে খায় তাহলে কি আপনাদের জ্বি-বে জল আসবে? এটা নিশ্চিত যে, নির্দ্বিধায় তারা উত্তর দিবে, ”জ্বিবে পানি সবারই আসবে!” অবশ্যই জ্বিবে পানি আসবে! জ্বীবে পানি আসাটাই তো স্বাভাবিক! এর কারন কি? এটা কি তেঁতুলের দোষ নাকি প্রাকৃতিক বিষয়?

কারন এটি প্রাকৃতিক বিষয়! যারা জীবনে তেঁতুল খেয়েছে, তেঁতুলের গুনাগুণ বা গল্প শুনেছে তাদের সামনে তেঁতুল বা কাঁচা আম বা এই ধরনের টক জাতীয় ফলখেলে অবশ্যই পানি আসবে! প্রাকৃতিক ভাবে ব্যতিক্রমী ব্যাতিত। তেতুল দেখলে জ্বীবে পানি আসা যদি স্বাভাবিক হয়, তাহলে একজন নারী নিজের শরির প্রদর্শন করে যদি আকর্ষনের নিমিত্তে আকর্ষনীয় রূপে সাজে আর নিজেকে প্রকাশ করে এবং পুরুষ যদি ওই নারীর প্রতি তীব্র আকর্ষিত হয়, তাহলে সেটা কেন পুরুষের দোষ হবে?

জ্বী! নারীবাদী গুলো বলতে চাচ্ছে তারা পুরুষদের নিকট নিজেদের সৌন্দর্যপ্রকাশ করবে, আঁকা-বাঁকা ভঙ্গিতে, অর্ধনগ্ন অবস্থায় পুরুষের সামনে দিয়ে চলা ফেরা করবে, কিন্তু পুরুষরা আকর্ষন বোধ করতে পারবে না! কিন্তু সত্যি কথা বলতে ওই সমস্ত নারীরা বিভিন্ন কসমেটিক দিয়ে ঘষে-মেজে নিজেদেরকে পুরুষের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে চায়। তারা চায় পুরুষরা তাদের প্রতি আকর্ষিত হোক। তাদের রূপের প্রশংসা করুক। এই আকর্ষণ অতি মাত্রায় হয়ে গেলেই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। কিন্তু তারা হয়ত ধর্ষণ হতে চায় না। এটা অনাকাঙ্ক্ষিত। কিন্তু এটাই বাস্তব, এটাই প্রাকৃতিক, এটাই বৈজ্ঞানিক।

আর এই বিষয়টা সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন যে বিজ্ঞানী তিনি হলেন আমাদের শ্রষ্টা। আর এজন্যই তিনি এ অবক্ষয় ঠেকাতে কিছু সু-নির্দিষ্ট নিয়ম কানুন বলেদিয়েছেন। কত মহান তিনি যে তিনি আমাদের আমদের কিছু বিধি-বিধান দিয়ে দিলেন যাতে আমরা এই অবক্ষয়কে ঠেকাতে পারি। এই বিষয়টা আমাদের ভালভাবে বুঝে নিতে হবে যে- ওরা কিন্তু সাজগোঁজ এবং নিজেদের শরীর প্রদর্শন করে পুরুষদের দেখানোর উদ্দেশ্যেই। অন্য নারীর সামনে নিজের অহংকার বাড়ানোর জন্য এবং পাশের পুরুষ তার দিকে যেন তাকায় বেশি!

যদিও একজন নারীর উচিৎ তাঁর স্বামীর জন্য সাজগোঁজ করা। স্বামীর সামনে আপনি আপনার বিয়ে করে স্ত্রীকে যেকোন সেক্সি পোশাকে দেখতে ভালবাসেন তাকে আমাদের কোন আপত্তি নেই। আপনি চাইলে তাকে ইন্ডিয়ান মডেলদের পোশাকও কিতে দিতে পারেন। তবে আপনার স্ত্রী যেন ঐ পোশাক পরে অন্যকাউকে নিজের সৌন্দর্য না দেখায়। কেননা তার সৌন্দর্য একমাত্র আপনার জন্যই। সে যে পোশাকই পরিধান করুক না কেন তাতে আমাদের কোন আপত্তি নেই। আপনার স্ত্রী যদি শুধু বিকিনিও পরে তাতেও আমাদের কোন আপত্তি নেই। সে আপনার মন জয় করার জন্য আপনাকে বিনদোন দেয়ার জন্য যে কোন পোশাক পরতে পারে তাতে কারো কোন আপত্তি থাকবে না। আপনার স্ত্রীররূপ-সৌন্দর্য একমাত্র আপনার জন্য। সে তার রূপ-সৌন্দর্য অন্য কারো সামনে প্রদর্শনকরার অর্থ কি? এছাড়া বর্তমানে রাস্তা-ঘাটে, বিভিন্ন পার্কে, গার্ডেনে, বীচে, বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে দেখা যায় অসংখ্য জোড়ায়-জোড়ায় তরুন-তরুনী প্রকাশ্যে অনৈতিক কার্যকলাপ লিপ্ত রয়েছে। এরা সবাই স্বামী-স্ত্রীর মত খুব কাছাকাছি অবস্থান করে। এই সমস্ত পার্ক/লেক গুলো কি এজন্যই দেয়া হয়েছে? আগে হাতিরঝিলে হইতো, এখন সেখানে তারকাটা দিয়ে আটকিয়ে দেয়া হয়েছে।

এই উশৃঙ্খল, অসভ্য, পশু স্বভাবতরুন-তরুনীদের সম্পর্কে ঐ সমস্ত নারীবাদীরা বলে এটা মিউচুয়াল রিলেশান। কিন্তু এরপরিণাম কি তা কি একটু ভেবে দেখেছে ঐ সমস্ত নারীবাদীরা। এমনটা চলতে থাকে আমাদের দেশ পশ্চিমাদের মত নোংরামিতে ভরে যাবে। একটা সতী নারীও থাকবে না। আমার মনে হয় এদের কু-কর্ম ও নোংরামির ফলেই জন্ম নেয় পথশিশু, টোকাই। কেননা এরা এদের কু-কর্ম লুকাতে এদের পেটেজন্ম নেয়া সন্তানকে রাস্তায় ফেলে দেয়। এবং ঐ সমস্ত নিষ্পাপ শিশু গুলোই পরবর্তীতে পথশিশু/টোকাই হিসেবে অবহেলায় লালিত হতে থাকে। এখন আপনারাই বলুন এই নিষ্পাপ শিশু কি অপরাধ করেছিল? যে তাকে এত কষ্ট পোহাতে হচ্ছে! পরবর্তীতে ক্ষুধার যন্ত্রণায় সে হবে চোর, সে হবে সন্ত্রাসী। সমাজের প্রতি তার থাকবে তীব্রক্ষোভ। এর জন্য কে দায়ী? এটা তো কেবল নারী-পুরুষ অবাধ মেলা-মেশা জনিত একটা সমস্যা উল্লেখকরলাম। এছাড়া আরো অনেক সমস্যা রয়েছে।

ইসলামে গার্লফ্রেন্ড-বয়ফ্রেন্ড বলতে কিছু নেই। বিবাহপূর্ব প্রেমসম্পূর্ণ হারাম। যদি বিবাহপূর্ব প্রেম-ভালবাসায় কোন কল্যাণ থাকত তবে মহান আল্লাহ্‌ এটা আমাদের জন্য হারাম করতেন না। যদি এটাতে কোন কল্যাণ, অকল্যাণ কিছুই না থাকত তখনও মহান আল্লাহ্‌ এটা আমাদের জন্য হারাম করতেন না। কিন্তু বস্তুত এতে রয়েছে চরম অকল্যাণ, শুধু ব্যক্তি পর্যায়েই নয় সামাজিক পর্যায়েও রয়েছে চরম অকল্যাণ। তাই আমাদের দয়ালু পালনকর্তা এটাকে সম্পূর্ণ হারাম করে দিয়েছেন। মহান আল্লাহ্‌ বলেছেন- “তোমাদের কাছে হয়তো কোন একটা বিষয় পছন্দসই নয়, অথচতা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর হয়তোবা কোন একটি বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয় অথচ তোমাদের জন্যে অকল্যাণকর। বস্তুত: আল্লাহই জানেন, তোমরা জান না। (সুরা বাকারা২১৬) “যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, তবে পর পুরুষের সাথে কোমল ও আকর্ষনীয় ভঙ্গিতে কথা বলো না, ফলে সেই ব্যক্তি কু-বাসনা করে, যার অন্তরে ব্যাধি রয়েছে তোমরা সঙ্গত কথাবার্তা বলবে। তোমরা গৃহাভ্যন্তরে অবস্থান করবে। মূর্খতা যুগের অনুরূপ নিজেদেরকে প্রদর্শন করবে না। নামায কায়েম করবে, যাকাত প্রদান করবে এবং আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করবে। আল্লাহ কেবল চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতা দূর করতে এবং তোমাদেরকে পূর্ণরূপে পূত-পবিত্ররাখতে। (সুরা আল আহযাব৩২-৩৩)

নারী পুরুষ উভয়কেই বলা হয়েছে- ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাযত করে।তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনা মুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশনা করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। (সুরা আন নুর ৩১) “হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু। (সুরা আল আহজাব ৫৯)

সামগ্রিকভাবে নারীরা কখনোই পুরুষের সমকক্ষ হবে না, আবার পুরুষেরাও কখনোই নারীর সমকক্ষ হবে না এটাই প্রাকৃতিক। সৃষ্টিগত ভাবেই এটা এরকম! আল্লাহ্‌ এভাবেই আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন। এই প্রাকৃতিক নীতিকে তারা উল্টে দিতে চায়। এ যুগে অনেক নারী যৌনতা করে করে এখন নারীবাদী হয়ে গেছে। মুমিন নারীরা যদি এই নিয়ম সমূহ মেনে চলার পরেও যদি কোন লম্পট কোন নারীকে ধর্ষণ করে তবে ইসলামী শারিয়াহ অনুযায়ী ঐ লম্পটকে পাথর মেরে হত্যা করতে হবে। এই আইন যদি দেশে বাস্তবায়িত করা হয়ে তবে কি দেশে ধর্ষণের হার কমবে। জোর করে ধর্ষণ কেবল পশুরাই করে।

আমার পাঠকের জন্য শেষ কথা। ইংরেজী কবি ও নাট্যকার "জন গে" বলছেন- উৎকৃষ্ট বীজ থেকেই উত্তম বৃক্ষ জন্ম নেয়!

শামীম আহমেদ

লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

[email protected]

আরও পড়ুন

×