প্রকাশিত: 08/10/2019
জবাব দিল জিপি ও রবি
জিপি ও রবির লাইসেন্স বাতিলের জন্য বিটিআরসির নোটিশ দিয়েছিল । যার জবাব দিলেন গ্রামীনফোন যাকে আমরা অনেকে জিপি নামে চিনি এবং আর একটি সিম কম্পানীকে তার নাম রবি । আপত্তি জানান অডিট আর তার অনুযায়ী ১৩ হাজার কোটি টাকা বকেয়া রাখার জন্য সময় মতো পরিশোদ না করার জন্য ।আর এসব কারন দেখিয়ে আরও প্রায় ১ মাস আগে নোটিশ দেন টেলিযোগাযোগের নিয়ন্ত্রক সংস্হা বিটিআরসি ।এবং আরও জানা যায় , জবাবে আদালত বিচারের সময় বিষয় দেখিয়ে আরও এ বিষয় কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার জন্য উল্টা বিটিআরসির এই নোটিশ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে এই দুই কম্পানী।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় , ২ কম্পানী জবাব টা আলাদা হলেও টেলিযোগের আইনের ২ টি ধারার প্রয়োগের বিষয় উল্লেখ করেছেন নোটিশে । এখানে বলা হয়েছে , আইনের ২৬ ধারা অনুযায়ী পাবলিকের চাহিদা না মেটানোর জন্য পাওনা আদায়ের জন্য মামলা করতে পারতো টেলিযোগাযোগ সংস্হা বিটিআরসি; তারা এমন টি করে আইনের ৪৬ ধারায় লাইসেন্স বাতিলের মতো পদক্ষেপ নিয়ে নিয়েছেন বিটিআরসি । আরও বলেন , বিটিআরসি অডিটরের উল্যেখ এই কারনে দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন । তা মেনে নেয়া যায় না । আর এর বিপরিতে বিটিআরসি যে নোটিশ দিয়েছেন ,তার আইন গতো কতো মানে নেই । কারন আদালতে এ বিষয়ে মামলা চলছে । গ্রামীনফোনের জবাব ছিলো লাইসেন্স বাতিলের জন্য সংক্রান্ত বিটিআরসি ভিত্তিহীন নোটিশটি এখোনো তুলে নেওয়া হয়নি । গ্রামীনফোন তাদের নোটিশ দাখিল করেন । এতে জিপি আইনগত ও যৌক্তিক অবস্হা তুলে ধরেন ।
রবির জবাবে ছিলো ,বিটিআরসি কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে ৪৬ ধারায় । ধারার কারন নোটিশে দেওয়া যায় শুধু মাত্র লাইসেন্স ভাঙ্গার কারনে । কিন্তু ওখানে নাকি লাইসেন্সের ভাঙ্গার কোনো কথায় উল্লেখ্য করা হয়নি ।তাহলে এ ধারার নোটিস কেনো মানবে ।আদলতে বিচরি অবস্হায় সেই বিষয় নিয়ে নোটিশ দেওয়া যায় না ।